শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাভারে এসি বিস্ফোরনে ৭ জন দগ্ধ সাদিপুর উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র/ছাত্রীদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত পলাশ উপজেলা প্রেসক্লাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন মাদারীপুর ঝাউদিতে ১৫টি বসতঘর ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ মাদারীপুরের কালকিনিতে জমি নিয়ে বিরোধেরে জেরে অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ রাজারহাটে তিস্তার নদীতে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু নড়াইলে পুলিশের অভিযানে ০১ বছর ০২ মাস সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার ০১ কল রিসিভ করলেই তথ্য হ্যাক, বিষয়টি সঠিক নয় ইসরায়েল থেকে ঢাকায় ফ্লাইট নামা রহস্যজনক : রিজভী

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোন ব্যবসার জায়গা নয়: শিক্ষামন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ১২৭ Time View

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোন ব্যবসার জায়গা নয়। এটি নৈতিকতা চর্চার জায়গা। কোন স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে অতিরিক্ত ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হব বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ডিজিটাল লটারির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, লটারি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হবে। অনাকাঙ্ক্ষিত তদবির বন্ধ হবে। স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে।

মন্ত্রী আরও বলেন, আমরা অনাকাঙ্ক্ষিত তদবির বন্ধ করতে লটারি প্রক্রিয়ায় এসেছি। ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় আমরা সারাদেশব্যাপী লটারিতে ভর্তির প্রক্রিয়ায় যাবো, যাতে ভর্তির ক্ষেত্রে অনিয়ম বন্ধ করা যায়। এছাড়া লটারি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হবে।

তিনি বলেন, আমরা বলা সত্ত্বেও অনেকে কেন্দ্রীয় লটারির বাইরে গিয়ে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় কেউ কেউ লটারি করছেন। তারা আমাদের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদনের ভিত্তিতে আমরা তাদের সে প্রক্রিয়া অবলম্বনের অনুমতি দিয়েছি। তবে এগুলো খুব কম সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।

মন্ত্রী বলেন, কোন স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে অতিরিক্ত ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোনো ব্যবসার জায়গা নয়। এটা নৈতিকতা চর্চার জায়গা।

অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বোতাম চেপে লটারির কার্যক্রম শুরু ও ফল প্রকাশ করেন। অনলাইনে স্কুলে ভর্তির এই লটারি টেলিটকের বিশেষ সফটওয়্যারের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে হচ্ছে।

সারাদেশে ৪০৫টি সরকারি স্কুলের ৮০ হাজার ১৭টি শূন্য আসনের বিপরীতে মোট ৫ লাখ ৩৮ হাজার ১৫৩ জন শিক্ষার্থীর আবেদন লটারিতে জমা পড়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

লটারির জন্য ঢাকা মহানগরীর ৪৪টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় তিনটি ফিডার শাখাসহ তিনটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। আবেদনের সময় একজন শিক্ষার্থী একটি গ্রুপে পছন্দের ক্রমানুসারে সর্বোচ্চ পাঁচটি স্কুলের নাম দিতে পেরেছে।

শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত ওয়েবসাইট থেকে (http://gsa.teletalk.com.bd) থেকে তাদের নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।

করোনার কারণে গত বছর প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবারও সব শ্রেণির ভর্তিতে লটারি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আলোকিত জনপদ .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category