রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৩:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :

সাড়ে ৭ কোটি টাকা জালিয়াতির শাস্তি পদাবনতি!

আলোতিক জনপদ ডেস্ক
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৯১ Time View

শুনানি শেষে অভিযোগ তদন্তের জন্য তিন সদস্যের কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটি দীর্ঘ তদন্ত শেষে প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে প্রমথ রঞ্জন ঘটকের অপরাধ প্রমাণিত হয়। চেক স্বাক্ষর করার বিষয়টি অসৎ উদ্দেশ্যে করা হয়েছে বলেও তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, যা গুরুতর দুর্নীতি। ফলে তাকে অসদাচরণ এবং দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৪(৩) (ক) বিধি মোতাবেক তিন বছরের জন্য নিম্ন পদে অবনমিতকরণ অর্থাৎ সিনিয়র সহকারী কমিশনার বা সিনিয়র সহকারী সচিবের নিম্নপদ সহকারী কমিশনার বা সহকারী সচিব পদে বেতন স্কেলের নবম গ্রেডে ২২ হাজার টাকা মূল বেতনে অবনমিতকরণ শীর্ষক দণ্ড দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। শাস্তির মেয়াদ শেষে তিনি আগের পদে ফিরবেন। তবে ভবিষ্যতে তিনি এর জন্য কোনো বকেয়া সুবিধা পাবেন না। পদাবনতি বলবৎ থাকার সময় বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি ও পদোন্নতি পাবেন না তিনি।

দুর্নীতি ও শাস্তির প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রমথ রঞ্জন ঘটক কালবেলাকে বলেন, ‘আমাকে যে শাস্তি দেওয়া হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমি আপিল করব। কারণ আমি কোনো অন্যায় করিনি।’ এরপর তিনি ফোন কেটে দেন।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category