রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গরমে স্কুল বন্ধ রাখায় মত জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের নড়াইলে নবনির্মিত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন উদ্বোধন করলেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী পবা সাব রেজিস্ট্রারের ঘুষ বানিজ্যের হাতিয়ার রনি-নাদিম সিন্ডিকেট এক পশলা বৃষ্টি চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শতাধিক মুসল্লি জাতির পিতার সমাধিতে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার প্রচেষ্টা আছে সরকারের : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান আন্তজার্তিক পর্যায়ে বাংলাদেশ পুলিশ আর্চারি ক্লাবের স্বর্ণ জয় কিশোর গ্যাং এর প্রধান ডাকাতি মামলার আসামী গ্রেফতারের নিউজ করায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা মির্জাপুরে আল-হিদায়াহ সংগঠনের উদ্যোগে ভেঙ্গে যাওয়া ব্রীজ সংস্কার

আওয়ামী লীগকে আরো সুসংগঠিত করার এখনই সময়। অরিন্দম হালদার, সম্পাদক, আলোকিত জনপদ।

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৫৩০ Time View

এশিয়া মহাদেশের প্রাচীনতম সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। মুজিব আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এই আদর্শ বুকে লালন করে বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে। ২০০৮ সালের পরে বিরোধী দলের সাংগঠনিক রাজনৈতিক কর্ম পরিকল্পনা নেই বললেই চালে, তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতার কারন হলো অতীতের অমানবিক নিষ্ঠুর আচরণ, স্বৈরাচারীতা ও ক্ষমতার অপপ্রয়োগ। ২০০৮ থেকে জনগণের ব্যপক সমর্থনে আজ অবধি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে জনস্বার্থে দেশের ব্যপক উন্নয়ন করে যাচ্ছে। এ উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রখর দূরদৃষ্টি ও যুগোপযোগী নেতৃত্বে বাংলাদেশ সর্বক্ষেত্রে টেকসই উন্নয়ন সক্ষম হচ্ছে। তবে মনে রাখা দরকার মানুষের জীবন কাল ও রাজনৈতিক ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তৃণমূল পর্যায়ের নেতানেত্রীদের অবদান সর্বাধিক। ক্ষমতায় বেশি দিন থাকলে তৃণমূল নেতাকর্মীরা অনেক সময় ন্যায্য প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হয়। তৃনমূল ত্যাগী নেতারা বঞ্চিত হলেই সুযোগ সন্ধানী দলছুট বাটপাররা দলের ভিতর শক্ত অবস্থান নিয়ে ন্যায়। তৃনমূলে সৃষ্টি হয় বিভাজন। এ বিভাজন হতো না, যদি আমাদের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ স্থায়ী ভাবে এলাকায় থাকতেন এবং যদি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন। দেশের ৬৪ টি জেলার নেতৃবৃন্দ এলাকামুখী না হওয়ায় এ সমস্যা জটিল আকার ধারণ করছে দিনদিন। দলকে সুসংগঠিত করতে দলের স্হানীয় নীতিনির্ধারণীদের নিজ নিজ এলাকায় বসবাস করলে তৃনমুল আরো শক্তিশালী হতো। নেতাদের কেন্দ্রমুখী থাকায় তৃনমুল আজ খন্ড খন্ড দলে বিভক্ত, যাহা আগামীর জন্য কোন ভাবেই সুখকর নয়। আরেকটা বিষয় চরম ভাবে লক্ষনীয়, সাংসদ ও জেলার সভাপতি-সাধারন সম্পাদকের মধ্যে গ্রুপিং। এ গ্রুপিংয়ের সুযোগ নিয়ে দলের ভিতর কিছু অসাধু দলছুট লোক ঢুকে যাচ্ছে দলেভারী করতে। যাহা আগামীর আওয়ামী লীগের রাজনীতির জন্য বড় বিপদ বয়ে আনতে পারে। সুতরাং এখনোই সময় বিভেদ ভুলে তৃনমুল ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করে এশিয়ার বৃহৎ প্রাচীন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার, নতুবা ঘরের ইঁদুর রশি কেটে দিলে আর করার কিছু থাকবে না।

জয় হোক মানবতার, জয় হোক শেখ হাসিনার। চিরজীবী হোক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ।

অরিন্দম হালদার

সদস্য, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category