মোঃআসাদুল্লাহ,স্টাফ রিপোর্টার
চাঁপাইনবাবগঞ্জকে আমের রাজধানীর বলা হয় কারণ এখানে শ্রেষ্ঠ আম পাওয়া যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে। এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম বিভিন্ন রাষ্ট্রের আমদানি ও রপ্তানি আন্তর্জাতিকভাবে করা হয় স্বীকৃত মাননিয়ন্ত্রণ জাত। আমাদের সকলের অতি পরিচিত দেশি ফল। আম খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আম কাঁচা ও পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাঁচা আম ও পাকা আম দুইই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পাকা আমের মিষ্টি স্বাদের কারণে পাকা আম সবারই পছন্দের একটি ফল। তবে কাঁচা আমের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ ও কম নয়। আম কাঁচা বা পাকা যে অবস্থায় থাকুক না কেন, শরীরের জন্য এর কোনো নেতিবাচক দিক নেই বললেই চলে। কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়াও কাঁচা আম ওজন কমাতে সাহায্য করে, অম্লতা দূর করে, সকালের বমিভাব দূর করে, রক্তের সমস্যা দূর করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, ঝিমুনি ভাব দূর করে, ঘামাচি প্রতিরোধ করে, শরীরে লবণের ঘাটতি দূর করে, শরীর ঠান্ডা রাখে, স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া রোধ করে, সর্বোপরি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এত উপকারী কাঁচা আম, যা দিয়ে অনেক সুস্বাদু আচার তৈরি করে খাওয়া যায়। কাঁচা আম দিয়েই এগুলো তৈরি করলে খুবই ভালো হয়।আম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আচার বানিয়ে সংরক্ষণ করে খাওয়া যায় সারা বছর।
Leave a Reply