গত ১১ মার্চ ২০২৪ ইং তারিখে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ডেইলী অবজারভার এর অনলাইন ভার্সন, কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত সকালের কক্সবাজার, দৈনিক সমুদ্র কণ্ঠ ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘সমিতির কল্যাণের নামে সভাপতির চাঁদাবাজি’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সংবাদটি আমার চোখে পড়ে। যেখানে আমাকে জড়িয়ে কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে আমার মানহানির চেষ্টা করা হয়েছে। সংবাদে বলা হয়, পেকুয়া কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির কল্যাণের নামে গাছের গাড়ি থেকে আমি জনবল নিয়োগ দিয়ে চাঁদা তুলি।
যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি দৃঢ়ভাবে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, প্রতিবেদক সংবাদটি নির্দিষ্ট একটি গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে মিথ্যা ও ভুল তথ্য সন্নিবেশনের মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করে আমার মানহানি করার চেষ্টা করেছেন।
এটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও একটি পেইড সংবাদ। প্রতিটি সংবাদে অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য নেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এ সংবাদ প্রকাশের জন্য আমার কাছ থেকে কোন প্রতিবেদক কোন প্রকার বক্তব্য নেননি। অথচ সংবাদে আমার নামে মনগড়া বক্তব্য ছাপানো হয়েছে।
এখান থেকেই প্রমাণ হয় যে প্রতিবেদক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নির্দিষ্ট একটি কুচক্রী মহলের ইন্ধনে আমার বিরুদ্ধে একটি পেইড সংবাদ প্রকাশ করেছেন।
আমি এহেন মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের নিন্দা জানাচ্ছি। সেইসাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আমার সকল শুভাকাঙ্খীকে এ সংবাদ দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রইলো। প্রতিবাদকারী মো. ফরিদুল আলম সভাপতি, পেকুয়া বাজার কাঠ ব্যবসায়ী সমিতি। পেকুয়া, কক্সবাজার।
Leave a Reply