আশুলিয়া থানার শিমুলিয়া ইউনিয়ন রণস্থল গ্রামে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ব্যল্যবিবাহ করানোর অভিযোগ উঠেছে এক ইমামের বিরুদ্ধে। ঘটনা স্থলে গেলে জানা যায় রণস্থল বেঙ্গল ফেক্টরীর সামনে কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মোঃ ইয়াকুব স্থানীয় এক কাজীর সাব,কাজী হিসেবে কাজ করে বলে জানা গেছে। । গত বৃহেশপ্রতিবার রাত (১১,৩০) এর সময় মোঃ,শাকিল আহম্মেদ অনুঃ (১৪) পিতা বাদশাহ মিয়া ও প্রতিবেশী রেশমী অনুঃ (১২) পিতা ফারুক এর সাথে গত ২১/০৫/২০২১ ইং তারিখ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে (১১) টার দিকে আশুলিয়া রণস্থল গ্রামের ফারুক মিয়ার বাড়িতে বাল্যবিবাহ পড়ানো হয়। এ সময় হৃদয় আহমেদ( জিয়া) চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ বাল্যবিবাহে বাঁধা দিলে ইয়াকুব মোল্লার সাথে বাগবিতর্ক ও হাতাহাতি হয়। উক্ত বিষয়ে জানতে ইয়াকুব মোল্লার সাথে কথা বললে তিনি জানান ঈদের দিন ঈদগাহ মাঠে মসজিদ মাদ্রাসার ও হাদিয়া কালেকশন করা সহ ফোন রিসিভ না করা কে কেন্দ্র করে ঔদিন হৃদয় আহমেদ (জিয়া) আমাকে মারধর করে, বাল্যবিবাহর কথা বললে তিনি জানান বিবাহ হয়নি শুধু আংটি পরিয়ে রাখা হয়েছে । রণস্থল গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন ছেলে ও মেয়ে দুই জন দুজনকে পছন্দ করতো দুজনকে বিবাহ না দিলে আত্মহত্যার করবেন বলে হুমকি প্রধান করলে উভয় পক্ষের অভিভাবক এক হয়ে বাল্যবিবাহ করিয়ে দেয়। উক্ত বিষয়ে জানতে রণস্থল গ্রামের মাদবর নুরুল খাঁন সহ প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজন জানান ইয়াকুব মোল্লা ঔদিন বিবাহ পরিয়েছে আমরা সাক্ষী, ইয়াকুব মোল্লা কে বিবাহ না পরানোর জন্য নিষিধ করা হলেও তিনি মোটা অংকের টাকার বিনিময় বিবাহ পরিয়েছে। ইয়াকুব মোল্লা একজন জামাদ শিবির উর্গপন্থি হেফাজত ইসলামের লোক। এযে কোন সময় এই এলাকায় ঘটাতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। আমরা এলাকা বাসী ইয়াকুব মোল্লার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী বাবস্থা গ্রহণ করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Leave a Reply