প্রতিদিন হাজার হাজার টাকার বিনিময় খেলা হয় জুয়া, আর প্রধান জুয়াড়ি চন্দন ঘোস সহ তার সহযোগীরা নির্জন জায়গাতে জুয়া খেলা চলে প্রশাসনের আড়ালে।নড়াইলের বিভিন্ন অঞ্চল হতে জুয়াখেলার জন্য লোহাগড়া উপজেলায় কয়েকটি ইউনিয়নের ভিতর তাদের স্হান।
অনেকই এই নেশাখোরের পাল্লায় পড়ে সর্বশান্ত হয়ে সর্বহারা হয়ে পড়েছে।নড়াইল জেলা লোহাগড়া উপজেলার ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়াড লুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা -চন্দন ঘোষ(৩২) পিতাঃ বনোবিলাশ ঘোষ। যুবককাল হতে এই জুয়াকে পেশাকে হিসাবে বেছে নেয়।চন্দনের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকার জুয়াড়িরা তার সাথে যোগাযোগ করে।অনেকই সমিতির টাকা,জমি বন্ধক রেখে টাকা নিয়ে যায় জুয়াখেলার আসরে। পরিবেশ নষ্টকারী দূষণকারীকে অতিদ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নড়াইল-২ আসনের এমপি মাননীয় সংসদ সদস্য “মাশরাফি বিন মোর্তুজা” তিনি বলেছেন মাদকদ্রব্য নেশাগ্রস্থ অপকর্মের সাথে যারা জড়িত আছে তাদেরকে আইনের নিকট তুলে দিন। নড়াইল জেলায় অনেকটাই কমিয়ে গেছে মাদকদ্রব্য,নেশাখোর, তবে লুটিয়া গ্রামের চন্দন ঘোষ থামিনি তার পেশা জুয়াখেলা।বন্ধ হই নাই মদখাওয়া। এই জুয়াখেলা করে নিজ বাড়ি মোটরসাইকেল এবং ঘরের আসবাবপত্র সম্পদ তৈরি করে।জুয়াড়ি চন্দন ঘোষ তৈরি করে ৪ তলা ফাউন্ডেশন নির্মান বাড়িটি। তার বাড়ি, গাড়ীসহ ছবি তুলে ধরা হল।পাশাপাশি তার আয়ের উৎস বিস্তারিত দেওয়া হলো। জুয়াখোর চন্দন ঘোষকে প্রশাসনের প্রতি অবগত করা হল। প্রশ্ন যে পাকা বাড়িটি করেছে ৭০/৮০ লক্ষ টাকার মত ব্যয় হয় এবং কিছুটা অসম্পূর্ণতা রয়েছে। যদি প্রশাসন পদক্ষেপ গ্রহন না করে তাহলে কপি করে উর্ধতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। আমি- দৈনিক ক্রাইম তালাশ ২৪ লোহাগড়া উপজেলা প্রতিনিধি। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম রিপোর্টার এবং অপরাধ প্রতিরোধ ও মানবাঅধিকার বিষয়ক সাংবাদিক সংস্থাঃ “জাতীয় দৈনিক অবদান” পত্রিকা’র স্টাফ রির্পোটার। দৈনিক আলোকিত জনপদ”জেলা প্রতিনিধি। দৈনিক কলম কথা”লোহাগড়া উপজেলা প্রতিনিধি। অপরুপ TV online নড়াইল জেলা স্টাফ। মোঃ এনামুল হক নড়াইল জেলার পরিবেশকে ফিরিয়ে আনতে হবে। জুয়া মাদকদ্রব্য নেশাগ্রস্থ ব্যক্তিদের প্রতি আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া অতিজরুরী।
Leave a Reply