আশুলিয়ায় থানার নিকটবর্তী কাইচাবাড়ি এলাকায় ২১/০৫/২০২১ শুক্রবার রাত্র ৯ ঘটিকার সময়,জামাত শিবের একাধিক মামলার আসামি,সন্ত্রাসী হাসান বাহিনীর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে হতদরিদ্র রাজমিস্ত্রী জহির হামলার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছেন হাসপাতালের বেডে।
সরোজমিনে পর্যবেক্ষনে জানাযায়,পূর্ব শত্রুতার জেরে কাইচাবাড়ী এলাকায় হাসান মিয়া ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে দেওয়ান টেকের রাজমিস্ত্রী জহিরকে হত্যার উদ্দেশ্যে লোহার রড বাশের লাঠি, ও দেশিও অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে নাক মুখ মাথা ও বুকে আঘাত করেন।
ঘটনাটি ঘটে কাইচাবাড়ী দেওয়ানটেকস্থ (রানার) মুদির দোকানের সামনে, রাজমিস্ত্রী জহির তার বাসার উদ্দেশ্য রওনা দিলে, হাসান বাহিনী অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ওৎপেতে বসেছিলেন,জহির ঘটনাস্থলে পৌঁছালে,হাসান মিয়া সহ অজ্ঞাত নামা 5/6 জন সন্ত্রাসী বাহিনী কন্টাকটার জহিরকে গতিরোধ করিয়া লোহার রড ও লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করেন।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম করেন। অভিযোগে সুত্রে জানাযায় ,অভিযুক্ত হাসান মিয়া, জহির কে খুন করার উদ্দেশ্যে তাহার হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে মাথা লক্ষ করিয়া বাড়ি মারিলে, উক্ত লোহার রডের বাড়ি নাকে লেগে গুরুত্ব জখম ও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়।
একই সাথে লোহার রড দ্বারা বুকে আঘাত করেন ও অন্যান্য অগ্যাতনামা সন্ত্রাস বাহিনীরা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হাড় ভাঙ্গা ওরক্তাক্ত জখম করেন।রাজমিস্ত্রী জহির মাটিতে লুটিয়ে পড়লে।সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান হাসান মিয়া জহিরের প্যান্টের পকেটে থাকা ব্যবসায়ীর নগদ ৫৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন়।
জহিরের আত্বচিৎকারে ও আহাজারীতে পথচারী লোকজন সন্ত্রাসী হাসান বাহিনীর কবল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় জহিরকে উদ্ধার করেন। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় জৈনেক তাইজুল মিয়াসহ স্থানীয় পথচারীরা আহত জহিরকে ধরিয়া চিকিৎসার জন্য প্রথমে হাবিব ক্লিনিকে,পরে তার শরীরের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় সেখান থেকে ডাঃ এনাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করেন।
বর্তমানে জহির মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছেন সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বেডে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী জহিরের ভাই মঈন উদ্দিন ২২/০৫/২০২১ আশুলিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আশুলিয়া থানা পুলিশ জানায়, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি, মামলাও হয়েছেন মামলা নং (৪২) অনতিবিলম্বে আসামি ধরা হবে।
Leave a Reply