মোঃ জামিল হায়দার (জনি) নাটোর জেলা প্রতিনিধি
নিদিষ্ট ক্যামেরাম্যান এবং নিজস্ব প্রচার সেলের মাধ্যমে আমরা প্রায়ই দেখতে পাই নেতাদের বাহবা পাওয়ার মত কিছু স্মৃতির চিত্র বা ভিডিও। কিন্তু নিদিষ্ট এবং নিজস্ব ক্যামেরাম্যান ও প্রচার সেলের অভাবে সত্যিকারের বাহবা পাওয়ার মত ঘটনা অনেক সময় লোকচক্ষুর আড়ালে পড়ে যায়। তেমনি এক সত্যিকারের জনপ্রিয় জনদরদী, তৃণমূলে আস্থা,জননেতা নাটোর-৪ আসন্নের সাংসদ ও নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস। গুরুদাসপুর উপজেলার চাপিলা ইউনিয়নের রশিদ পুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মোঃ শহিদুল ইসলাম সুজন নামের শিক্ষিত বেকার একটি ছেলে কোন একটি আবেদন পত্রের কাগজ নিয়ে নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর – বড়াইগ্রাম) এর বার বার নির্বাচিত এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস এর নিকট গেলে তিনি দেখেন আবেদনপত্রে আবেদনকারির সাক্ষর নাই। এমপি মহোদয়ের জরুরি কাজ থাকায় ছেলেটিকে তারাতারি সাক্ষর করে নিয়ে আসতে বলেন। ছেলেটি অনেক ছোটাছুটি করে সাক্ষর করার জন্য আশেপাশে টেবিল চেয়ার খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন কিন্তু টেবিল চেয়ার না থাকায় ছেলেটি যখন হতাশ! ঠিক তখনি এমপি মহোদয় আবার ছেলেটিকে ডেকে সাক্ষর করার জন্য নিজের পিঠ পেতে দেয় এবং বলে দ্রুত স্বাক্ষর করো। ছেলেটি স্বাক্ষর করতে অস্বস্তি বোধ করলে এমপি সাহেব বলেন, তাড়াতাড়ি স্বাক্ষর করো আমি আব্দুল কুদ্দুস আমি তোমাদের ভোটে নির্বাচিত এমপি আমি তোমাদের বন্ধু তোমাদের সেবক। ঘটনাটা হয়ত অনেকের কাছেই খুব স্বাভাবিক মনে হবে। কিন্তু জনগণ এমন নেতাই প্রত্যাশা করে। একজন জনপ্রতিনিধি এই রকম বন্ধুসূলভ, জনদরদী ও দেশ প্রেমিক হলেই আমাদের এই বাংলাদেশ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।
Leave a Reply