শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাদারীপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে জড়িত ৩ জনকে কারাদণ্ড টানা বৃষ্টিতে মাদারীপুর শহর জলমগ্ন, দুর্ভোগে জনজীবন যশোরের শার্শায় গণধর্ষণ মামলায় ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা, আটক-১ নড়াইলে অনলাইন প্রতারণার প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার ভারতীয় যুবক প্রেমের টানে হারাগাছে পুলিশী হেফাজতে ফিরে গেলেন নিজ দেশে রাজৈরে ১৫০০ পিচ ইয়াবা সহ চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজৈর থানা পুলিশ সোশ্যাল মিডিয়ায় লাভজনক বিনিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাৎ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব নড়াইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতা বহিষ্কার গোপালগঞ্জে টুঙ্গিপাড়ায় চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার, আটক ১ নড়াইলে আশুরা উপলক্ষে শিয়া সম্প্রদায়ের “তাজিয়া মিছিল”

চেয়ারম্যানের উদাসীনতায় মাগুরা চাউলিয়া ইউনিয়নে ইজিপিপি প্রকল্পে দুর্নীতি

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২০
  • ২৯২ Time View

মাগুরা সংবাদদাতা মাগুরা সদরের চাউলিয়া ইউনিয়নে অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি)প্রকল্পের কাজে চলছে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি। অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পের কাজ আরম্ভ হয়েছে ০৩-১১-২০২০ তারিখে। প্রাক্কলিত মাটির কাজের পরিমাণ ৪২,০০০ ঘণফুট। বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ উপকারভোগী মুজরীঃ ২৫০টাকা। দৈনিক সর্দার ভাতা ৫০ দৈনিক মুজুরী ২০০ টাকা করে। সব কিছু ঠিক থাকলেও যেখানে মোট উপকারভোগীর সংখ্যা ৩৩ জন থাকার কথা কিন্তু ১৪-১১-২০২০ রোজ শনিবার সকাল ১১টার সময় সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় প্রতিটা ওয়ার্ডে উপকারভোগী সর্বোচ্চ ৭ জন। আর ২৬ জন কোথায়? তাদের হাজিরা দেয় কে?প্রকল্পের কাজ করার নিদিষ্ট স্থানে কাজ না করে অন্য জায়গায় কাজ করছে সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায়। এ বিষয় নিয়ে প্রকল্পের সর্দাররা সত্যতা বলেন,আমরা প্রতিদিন ৭থেকে ৮জন দরিদ্র শ্রমিক কাজ করি। সর্দারদের যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, এখানে দরিদ্র শ্রমিক কাজ করার কথা ৩৩জন কিন্তু আপনাদের উপস্থিতি ৭জন আর ২৬জন কোথায়? প্রকল্পের শ্রমিকরা বলেন,স্যার আমরা কইতে পারি না। আমাদের দিয়ে মেম্বাররা কাজ করাচ্ছে তাই করছি।এ বিষয় নিয়ে চাউলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের হাফিজার রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান,আমিও সরেজমিনে গিয়ে দেখব শ্রমিকের সংখ্যা ৩৩জন থাকার কথা থাকলেও প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ জন কেমন করে থাকে। আমি ওয়ার্ড মেম্বারদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছি কিন্তু মেম্বারগন ফোন রিসিভ করেনি।এ বিষয় নিয়ে স্থানীয় লোকজনরা বলেন,এখানে আমরা শুনেছি অনেক শ্রমিকের কাজ করার কথা কিন্তু মাত্র ৭ থেকে ৮ জন কাজ করে।আর শ্রমিক কোথায় কে জানে? আমরা এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাই। স্থানীয় জনগণ আরো বলছে এই কাজের কাছে কখনো চেয়ারম্যান সাহেব কে আসতে দেখিনি। এলাকার জনগণ আরো বলেন এটা সম্পূর্ণই চেয়ারম্যানের উদাসীনতার কারণে এ কর্মকান্ডগুলো উৎসাহ পাচ্ছে।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense