মুগ্ধ খন্দকার
ভীষণ আনন্দের খবরেও কখনও বেদনার ঢেউ খেলে। অত্যন্ত আনন্দও কেমন বিস্বাদ গ্রস্থ কিছু কটু চিন্তাধারার গবেষণা। কিছু মানুষ খুব ছোট সফলতায়, নিজের গৌরব জাহির করে। আবার কিছু মানুষ এই অত্যন্ত আনন্দের অনুভূতিকেও তোয়াক্কাই করে না ।
বিফলরা অশালীন হঠকারী মন্তব্য করে বসে বেদনাহত হয়েই। যেনো মেধা শুধু তারই গৌরভ আর সফলতা শুধু তারই অধিকার।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বেশিরভাগই থাকে উদাসীন হয়ে । ব্যতিক্রমী কিছু আমার মতো হয়ত সংখ্যক মানুষ আনন্দে হোক আর বেদনায় যাই হোক পরিস্থিতিকে সম্মান জানায়!
সম্মান দেয় তার নিষ্ঠায় সৎ পাখির চোখকে! ভবিষ্যত সন্তান এর জন্য, বিদ্যা, বুদ্ধি, আর বিবেক বাবা কোনো জাত মানে না! এসবের ঊর্ধ্বে আর কিছু নাই! এসবের সৎ পথের পুরস্কার, সাধকের গলায় জয় মাল্য পরিয়ে দেয় ।
ওই পথেই হাটী হাটি পা পা চালাও যে পথে বিদ্রোহী কবি নজরুলের মতো নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর মতো টানাটানি করে সমাজ রাষ্ট্র। কে কত তাড়াতাড়ি মেধাকে নিজের বলে জাহির করবে এসব না! জহির করো তুমি তোমার রাস্ট্রকে কি দিয়েছো? তা হোক কবিতার মাধ্যমে! আবার হোক বা বিদ্রোহের মাধ্যমে!
Leave a Reply