রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খালি পেটে কখনো কোন কাজ করা ঠিক নয় ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ: এনবিআর অচল, রপ্তানি কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে একদিনে আরও ২৬২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১ জন ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালির ঝলমলে ক্যারিয়ারের আড়ালে লুকানো বিষাদের অধ্যায় মেজর লিগ ক্রিকেটে এবার নাটকীয়তার চূড়ান্ত, শেষ বলেই ছক্কা মেরে রুদ্ধশ্বাস জয়! রানওয়েতে কালো ভাল্লুক, বাতিল এক ডজন ফ্লাইট এনবিআরের শাটডাউন: সারা দেশে আমদানি-রপ্তানি ও শুল্ক-কর সংক্রান্ত সব কার্যক্রম স্থগিত একসঙ্গে কতটি কোয়েলের ডিম খাওয়া নিরাপদ? হিরো আলম ঘুমের ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে, ২৪ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে ঘোষিত সময়ের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব নয়: সালাহউদ্দিন

গাইবান্ধায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যাগে ধর্ষণ বন্ধে মানববন্ধন, ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারক লিপি প্রদান।

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৫১ Time View
রাজনৈতিক কোনো দল এর পক্ষ নিয়ে নয়, সরকার বিরোধী কোনো স্লোগান না দিয়ে শান্তিপূর্ণ ভাবে আজ ০৭ অক্টোবর, ২০২০ ইং গাইবান্ধায় মা ও বোনের ইজ্জত রুক্ষার্থে মানবন্ধন কর্মসূচিতে রাস্তায় নেমে আসে শত শত সাধারণ শিক্ষার্থী। তাদের মাঝে স্লোগানের ভেতর একটাই কথা ছিল স্বাধীন বাংলায় আর কোনো ধর্ষণ নয়। ধর্ষকের ফাসি চাই! এসময় তারা পুরো শহর মিছিল নিয়ে প্রদক্ষিন করে এবং শেষে তারা অবস্থান নেয় গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনের সামনে। এবং সেখানে মানববন্ধন করে! এসময় সাধারন শিক্ষার্থীদের মাঝে থেকে অনেকেই বক্তব্য রাখেন। আর এই সাধারণ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচির উদ্যাগে যারা ছিল তারা হলেন গাইবান্ধার স্থানীয় শিক্ষার্থী সেঁজুতি,ইশা, স্বর্ণ, সুরাইয়া, আরাফাত,রিজভী, ওলি, সিহাব,তুর্য,আবির, মাহিন,নাসিফ, ঐশ্বর্য, শুভ, শুভ্র, সৌমিক, রিফাত, রাদ , দ্রুভো এছাড়াও আরো অনেকেই। এক পর্যায়ে তারা এই ধর্ষণ বন্ধে মাননীয় জেলা প্রশাসক এর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।
মানববন্ধনের এক পর্যায়ে একজন শিক্ষার্থী মাইক হাতে ৭ টি দফা সাধারণ জনগণের সামনে তুলে ধরেন, তিনি বলেন,
আমাদের রাস্তায় নামার কিছু দাবী রয়েছে আর এই দাবী গুলো হলো,
১. ধর্ষণ আইন পুনঃবিবেচনার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা। ২. ধর্ষণজনিত ঘটনা বা অপরাধের জন্য আলাদা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং 30/60 কার্যদিবসের মাঝে বিচার সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া তৈরি করা। ৩. পূর্ববর্তী সকল ধর্ষণ মামলার রায় ৬ মাসের মাঝে সম্পন্ন করা। ৪. দলীয় মদদে কোন ধর্ষণকে বা কোনো অপরাধ কে আশ্রয় দেওয়া হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ৫. সকল নির্জন রাস্তায় সচল সিসিটিভি স্থাপন করা। ৬. জেলায় জেলায় ধর্ষণ প্রতিরোধে পুলিশের আলাদা টাস্কফোর্স গঠন করা। ৭.ধর্ষিতার বিনামূল্যে চিকিৎসা এবং পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense