সৈয়দ মােঃ কায়সার আশরাফী
জলসুখা ইউনিয়ন বাসিন্দাদের মন জয় কারে তাদের ভালবাসা অর্জনসহ সর্বক্ষেত্রেই সমান তালে সফলতা অর্জন করেছেন। তার এই সফলতার পিছনে অন্যতম প্রধান কারণ তার অতি সাধারণ জীবন যাপন ও মানুষের বিপদে আপদে সর্বক্ষন পাশে থাকার এক অদম্যমানসিকতা যাতাকে তার ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যমনি করে রেখেছে। কেউ কোন সমস। নিয়ে তার কাছে আসলে শত ব্যস্ততার ভিড়েও ধৈর্য সহকারে তাদের কথা শুনেন, সমস্যা সমাধানের সর্বাত্নক চষ্টা করেন। তার এই মহত কাজটি তিনি তরুন বেলা থেকেই করে আসছে। এলাকার উন্নতমূলক কর্মকান্ডে রেখেছেন অসামান অবদান। আমরা তেমনই একজন বক্তির সাথে কথা বলব বিনি হবিগঞ্জ জেলারআজমিরীগঞ্জ থানার কৃতি সন্তান মােহাম্মদ শাহজাহান মিয়া। তিনি জলসুখা ইউনিয়নের সাবেক সফল লাগাতার চার বারের ইউ,পি সদস, ৩নং ওয়ার্ভড আওয়ামী লীগের সভাপতি, সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী মােহাম্মদ শাহজাহান মিয়া। পরিচিতি। তিনি আজমিরীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম সদস্য। লাগাতার ৪ বারের ০৩ নং জুলসুখা ইউনিয়নের ০৯নং ওয়ার্ডের ইউ,পি সদস। নােয়াগড় গ্রাম ০৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। * বানিয়াচং ১২ মহল্লা ও নােয়াগড় ৪ গ্রাম মহল্লাসহ ১৬ মহল্লার সাংগঠনিক সহ-সভাপতি। নােয়াগড় দারুস সালাম মাদ্রাসা কমিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান মাদধাসা কমিটির সিনিয়র সদস্য। নােয়াগড় গ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাগাতার ৫ বারের মত গর্ভনিং বাের্ডের সভাপতি। নােয়াগড় পঞ্চায়েত কমিটির লাগাতার ৫ বারের মত সভাপতি। তিনি নিজ এলাকায় ওয়ার্ডের উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন আমি গত ২০-২৫ বছর ধরে অন্যায়, অবিচার, জোর পূর্বক মানুষের কাছ থেকে কোনকিছু আদায়ের জন নয়। মূলতঃ তার চেয়ারম্যান হওয়ার উদ্দেশ্য হল মানুষের সেবা করা আর জনগণের সেবার মাধ মে তিনি বেঁচে থাকতে চান এবং জলসুখা ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তােলাই তার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে অনেক সময় বিগত দিন লােতে সরকারী বরাদ্দ না থাকলেও ব্যক্তিত টাকা ব্যয় করে হলে মসজিদ, মাদ্রাসা, রােড, কালভার্ট, হাওড়ের পানিতে এলাকার জনগণের দূর্ভোগ নিরসনে তার কঠোর পরিশ্রম ছিল বলে এলাকা সূত্রে জানা যায় ও তিনি এসব কিছুর উন্নয়ন করেছেন। তার ইউনিয়নে ২০-২৫ হাজার লােকের বসবাস। এই বিপুল জনসংখ্যা এলাকা দীর্ঘ দিন ধরে যেমন ছিল প্রায় অবহেলিত, তেমনি জনদূর্ভোগ ছিল চরমে। মােহাম্মদ শাহজাহান মিয়া তার নির্বাচনী ওয়াদা অনুযায়ী ঐ চরম ভােগান্তি থেকে রক্ষা করার জন্য নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। এলাকার জরাজীন খানাখন্দের দূর্ভোগময় রাস্তা যাট মেরামতসহ ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে ভােগান্তি কমিয়ে আনতে সক্ষম হবেন বলে আশা করেন। বর্তমানে জলসুখা হউনিয়নবাসীকে নিরাপদে ও শান্তিতে বসবাস করার কারণে তার প্রতি সকলেই বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ। * মাদক নির্মুল মাদক নির্মূল সম্পর্কে তিনি বলেন মাদকের ছাবলে ধংস হচ্ছে দেশ ও জাতি। পরিবারের একজন সদস্য মাদক সেবন করলে তার পুরাে পরিবারটি ধ্বংস হয়ে যায়। বর্তমান সমাজে উঠতি বয়সের ছেলে-মেয়েরা নেশায় জড়িয়ে পড়ছে। যার ফলে ধ্বাংস হচ্ছে পরিবার সমাজ তথা আগামী প্রজন্ম। কারন আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যহ। এসকল নেশার হাত থেকে বাঁচতে হলে অভিভাবক তথা সমাজের বিবেকবান লােকদের এগিয়ে আসতে হবে। মাদক নির্মূলে আমি সর্বদা তৎপর রহিয়াছি। আমি আহবান করছি মরন নেশা ইয়াবার হাত থেকে আমাদের যুব সমাজকে রক্ষা করতে প্রত্যেক অভিভাবককে এগিয়ে আসত হবে। জলসুখা ইউনিয়নবাসীর কথা है একজন দায়িত্ববান ইউনিয়ন চেয়ারমাযান হিসেবে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে ঢান। তা হতে পারে যে কোন রাজনৈতিক জীবনের আদর্শ। যা এক কথায় বলা যায় বন্ধুর আদর্শকে প্রধান্য দেওয়া। তিনি জলসুখা ইউনিয়নের ইউ,পি সদস্য থাকাবস্থা প্রমান করেছেন সত্ততা, তযাগ, ন্যায় পরায়নতাই সফলতার মূলম্ত্র। তার আজ এই অবস্থানে আসতে অনেক কাঠগড় পুড়িয়ে এলাকার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সহজ হয়েছে এলাকার সর্বসাধারণের এমনটি প্রত্যাশা। জলসুখা ইউনিয়ন বাসির এমন প্রত্যাসার বিপরীতে শাহজাহান মিয়ার সাথে যােগাযােগ করা হলে তিনি বলেন আমি শুধু মানুষকে ভালােবাসি ও সব সময় মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকি বিদায় জলমুখা ইউনিয়ন বাসি আমাকে ভালােবাসে। আমি চাই আজীবন জলসুখা ইউনিয়ন বাসির সেবার মাধ্যমে বেচে থাকতে।