শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজৈরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে সনাতনী মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত। টেকেরহাট শহীদ সরদার সাজাহান গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে ” জুলাই গণ অভ্যুত্থান”দিবস উদযাপিত। ভোগ বিলাসে উপদেষ্টারা ব্যস্ত : রংপুরে সাদিক শার্শায় হতদরিদ্রের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচির চাল ছিনতাইয়ের অভিযোগে আটক-২ কদমবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের শপথবাক্য পাঠ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদারীপুরে বাবুর্চি সহ ২টি মরদেহ উদ্ধার মুকসুদপুরের বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন সেলিমুজ্জামান সেলিম গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা পরিবার- পরিকল্পনা বিভাগের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত “সহকর্মীর সঙ্গে প্রেমে জড়ানোর আগে ভাবুন—এই ৫টি দিক”

জাতির পিতা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন – আমিনুল ইসলাম আমিন

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৩৩৫ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন

শুরুতেই আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে নির্মমভাবে  পাক হানাদার বাহিনীর হাতে নিহত সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী ভেবেছিলো বাংলাদেশ থেকে মেধাশূন্য করার। তাই খুনি পাক হানাদার বাহিনী অতর্কিতে বাংলাদেশের আনাচ-কানাচ থেকে বেছে বেছে জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিজীবীদের ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করে। বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের এই নির্মমভাবে হত্যা কান্ড বিশ্বময় এক কালো অধ্যয়। আমরা বাঙালি জাতি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শূন্যতা কোনদিন পূরণ করতে পারিব না। শহীদ বুদ্ধিজীবী এই জ্ঞানী-গুণীজন আজ জীবিত থাকলে বাংলাদেশ হত বিশ্ব মানচিত্রে এক অনন্য সমৃদ্ধশালী দেশ।

এরপরেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পরিতাপের বিষয় জাতির পিতাও রক্ষা পায়নি খুনি মোস্তাকদের হাত থেকে, যারা ছিল পাকবাহিনীর নীরব বন্ধু।

জাতির পিতা হত্যার দীর্ঘ ২১ বছর পর জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা ভঙ্গুর বাংলাদেশের হাল ধরেন। আজ দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা দেশরত্ন জননেত্রী হাতে বাংলাদেশকে আরো অনেক উপরে দেখতে চাই এবং আশা ব্যক্ত করি ২০৪১ সাল,  দেশের উন্নয়নে যে দিকনির্দেশনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন সেটা অবশ্যই পূর্ণতা লাভ করবে। দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমরা আমরণ কাজ করে যাব।

শেষ করার পূর্বে আমি আর একবার হৃদয়ের গহীন থেকে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি। হে শহীদ বুদ্ধিজীবীগণ, আপনারা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, আপনারা জাতির সূর্যসন্তান, আপনারা আছেন আমাদের হৃদয়ে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন আপনাদের নাম স্বর্ণাক্ষরে বাঙালির হৃদয়ে লেখা থাকবে।

 

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category
Adsense