সাপের দংশনে প্রতিবছরই অনেক মানুষ প্রাণ হারান। মে থেকে অক্টোবরের মধ্যে সাপের উপদ্রব বেশি দেখা যায়। এর বাইরে সারা বছরই সাপের কামড়ে অনেকে আক্রান্ত হন। সাবধানী হওয়ার পরও দুর্ভাগ্যক্রমে সাপের দংশনের শিকার হতে পারেন অনেকে। তেমন অবস্থায় ঠিকঠাক ব্যবস্থা নিলে মৃত্যুর আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। সাপের দংশনে আক্রান্ত হওয়ার পরবর্তী পদক্ষেপগুলো কী হতে পারে, চলুন জেনে নিই।
সাপের ধরন নির্ণয়: সাপ কামড়ালে প্রথমেই আঘাতের স্থান পর্যবেক্ষণ করে জানতে হবে সেটি বিষধর নাকি নির্বিষ। দুই ধরনের সাপের কামড়ের চিকিৎসা দুই রকম। বিষধর সাপের কামড়ে সাধারণত দুটি ক্ষত হয়, তবে নির্বিষ সাপের কামড়ে চার থেকে ১৬টি পর্যন্ত ক্ষত দেখা যেতে পারে।
উপসর্গ:
কিছু সাপ কাটলে তাৎক্ষণাৎ টের পাওয়া যায় না। যেমন: কালাচ। এ সাপ অত্যন্ত বিষধর, কিন্তু বিষদাঁত ছোট হওয়ায় প্রাথমিকভাবে বোঝা যায় না, শুধু বমিভাব বা পেট খারাপের মতো উপসর্গ দেখা যায়। তাই এসব লক্ষণ দেখলে কোনোভাবেই অবহেলা করা যাবে না।
যা করতে হবে:
যা করবেন না:
Leave a Reply