রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
খালি পেটে কখনো কোন কাজ করা ঠিক নয় ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ: এনবিআর অচল, রপ্তানি কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে একদিনে আরও ২৬২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১ জন ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালির ঝলমলে ক্যারিয়ারের আড়ালে লুকানো বিষাদের অধ্যায় মেজর লিগ ক্রিকেটে এবার নাটকীয়তার চূড়ান্ত, শেষ বলেই ছক্কা মেরে রুদ্ধশ্বাস জয়! রানওয়েতে কালো ভাল্লুক, বাতিল এক ডজন ফ্লাইট এনবিআরের শাটডাউন: সারা দেশে আমদানি-রপ্তানি ও শুল্ক-কর সংক্রান্ত সব কার্যক্রম স্থগিত একসঙ্গে কতটি কোয়েলের ডিম খাওয়া নিরাপদ? হিরো আলম ঘুমের ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে, ২৪ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে ঘোষিত সময়ের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব নয়: সালাহউদ্দিন

গোপালগঞ্জে তিন সন্তানকে বিষ পান কারানো মা পালালো হাসপাতাল থেকে

স্টাফ রিপোর্টার, গোপালগঞ্জ
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ২৬৪ Time View

গোপালগঞ্জে মায়ের খাওয়ানো বিষে অসুস্থ দুই শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরন। মা হাসপাতাল থেকে পালিয়েছে।। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে পারিবারিক কলহের জের ধরে তিন কন্যা সন্তানকে বিষপান করিয়ে হত্যার চেষ্টাকারী মা পলি বেগম হাসপাতাল থেকে পালিয়েছে গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (০১ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে হাসপাতাল থেকে ওই নারী পালিয়ে যায়।

সব ছোট শিশু কন্যা মারা যাবার পর বাকী দুই শিশুর অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদেরকে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, গত মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারী) বাবার একাধিক বিয়ের বিষয় নিয়ে শাশুড়ির মানষিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে জমিতে ব্যবহারের জন্য বাড়িতে থাকা কীটনাশক মাদ্রাসায় পড়ুয়া ৮ বছরের মেয়ে আফসানা, আড়াই বছরের আমেনা ও দেড় বছরের মীমকে বিষপান করান। পরে নিজে আত্মহ্যাতার জন্য ওই বিষ পান করে।

পরে বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের অন্যান্য লোকজন রাত ৮টার দিকে তাদেরকে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে গতকাল বুধবার (৩১ জানুয়ারী) সকালে ছোট মেয়ে দেড় বছরের মীম মারা যায়।

এরপর অসুস্থ অবস্থায় মা পলি বেগমকে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও বাকী দুই শিশুর অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদেরকে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। তবে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই নারী সবার অগোচরে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায়।

গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপ-পরিচালক নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, আমি এখন ফাকায় অবস্থান করছি। হাসপাতাল থেকে জানতে পেরেছি ওই মহিলা পালিয়ে গেছে। ঢাকা থেকে ফিরে বিষয়টি দেখা হবে সে কিভাবে পালিয়ে গেল।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense