জল কুটিরের কেবিন গুলোতে পর্দা লাগিয়ে চলে অনৈতিক কার্যকলাপ ও রান্না ঘরে নোংরা পরিবেশে তৈরি করা হয় অস্বাস্থ্যকর খাবার।টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের ধেরুয়ার রেললাইনের পাশে ইষ্টি কুটুম ভাসমান জল কুটিরে কেবিন গুলো দেখলে মনে হয় এ যেন প্রেমকুঞ্জ তৈরী করা হয়েছে পর্দা লাগিয়ে।
এ জন্য ওই জল কুটিরগুলোতে প্রতিনিয়ত যুবক-যুবতীদের আনাগোনা লেগে থাকে।এই সুযোগে জল কুটিরের মালিকরা কামিয়ে নিচ্ছেন অধিক মুনাফা।অন্যান্য রেস্টুরেন্টের চেয়ে খাবারের দাম রাখা হয় ২-৩ গুন বেশি।এ ছাড়া এই জল কুটিরে স্কুল,কলেজ পড়ুয়া ছাএ-ছাএীরা ক্লাস ফাকি দিয়ে এসে জড়িয়ে যায় অনৈতিক কার্যকলাপে।
এ বিষয়টি সরজমিনে দেখতে গেলে জল কুটিরের সহকারী বাবুর্চি তৌফিক ইসলাম সাংবাদিকদের সাথে খারাপ আচরণ ও রান্না ঘরে প্রবেশ নিষেধ করে।কিন্তু জল কুটিরের মালিক শাহ-আলমের ছেলে পান্না-কে নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলেই দেখা যায় ভিন্ন চিএ ৩/৪ দিনের ফ্রীজে রাখা পুরোনো খাবার।
এ বিষয়ে,মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি)মাসুদুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন,অতি শীঘ্রই ব্যবস্হা নেওয়া হবে তাদের বিরুদ্ধে।
Leave a Reply