আশুলিয়ার জিরানি বাজার নবী টেক্সটাইল এলাকায় আপন ছোটভাই ও এক প্রবাসীর ক্রয়কৃত জমি ও দোকান ঘর থেকে জোরপূর্বক ভাড়া উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায় ভূমিদস্যু শফিকুল ইসলাম স্বপন,(৫০) পিতা মৃত হেলাল উদ্দিন প্রামাণিক, মাতা সাহেরা বেগম ২,মোঃ পিন্টু (৩০), পিতা শফিকুল ইসলাম, মাতা হাবিবা বেগম ও মোঃ রিদয় হোসেন (২৫) সর্ব সাং- পূর্ব কলতাসুতি নবী টেক্সটাইল ১ নং ওয়ার্ড কাশিমপুর গাজীপুর।
ছোট ভাই মোঃ আমজাদ হোসেন (৪২) পিতা মৃত হেলাল উদ্দিন প্রামাণিক, মাতা মৃত সাহেরা বেগম, সাং কলতাসুতি পশ্চিমপাড়া আশুলিয়া ঢাকা।ছোট ভাইয়ের সহ এক প্রবাসী আওলাদ হোসেন খাঁনের ক্রয়কৃত কাশিমপুর থানাধীন দক্ষিণ পানিশাইল মৌজায় নবী টেক্সটাইল সাকিনে এসএ- ৮৪ নং. আরএস -৪১নং খতিয়ানভুক্ত এসএ -৩৯ নং আরএস-৬৮ নং দাগে ১৭ শতাংশ ইহার কাতে ৮,৫০ শতাংশ জমি সহ ৮ টি দোকান ঘর ক্রয় করিয়া দোকান ঘর ভাড়া দিয়ে শান্তি পূর্ণভাবে ভোগদখল করে আসছিলো।
এ বিষয় নিয়ে প্রবাসী আওলাদ হোসেন খানের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী প্রবাসী হওয়ায় হঠাৎ শফিকুল ইসলাম স্বপন জোরপূর্বক উক্ত জমি নিজের দাবি করে উক্ত জমিতে থাকা দোকান ঘর থেকে ভাড়া উত্তোলন শুরু করে।সেই সাথে তার আপন ছোট ভাই আমজাদ হোসেন বাঁধা প্রধান করিলে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তার ওপর নেক্কার জনক হামলা চালায় ও মারধর করে স্বপন বাহিনী।
সে একজন খারাপ প্রকৃতির লোক আমরা এবিষয়ে আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডাইরি ও কাশিমপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। এলাকাবাসী জানান, শফিকুল ইসলাম স্বপনে খুঁটির জোর কোথায়?সে প্রকাশ্য দিবালকে দাম্ভিকতার সহিত চালিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যুতা, পতিতাদের দিয়ে দেহ ব্যবসা,মাদক ব্যবসা, জুয়াসহ নানা অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড।
নবী টেক্সটাইলে তার নিজ বাড়িতে প্রতিদিন বসে জুয়ার আসর,চলে রমরমা দেহ ব্যবসা,মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা। তার ছেলেকে দিয়ে করানো হয় ছিনতাই এবিষয়ে কাশিমপুর থানায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক অভিযোগও। শফিকুল ইসলাম স্বপন একজন খারাপ প্রকৃতির লোক স্থানীয় প্রশাসন এবিষয়ে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশাবাদী সচেতন মহল।
এবিষয়ে জানতে শফিকুল ইসলাম স্বপনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে সকাল ১০টা,১০ তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। উক্ত অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কাশিমপুর থানার উপপরিদর্শক রায়হান হোসেনের নিকট থেকে মুঠোফোনে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি উক্ত বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার পর শফিকুল ইসলাম স্বপন কে একাধিকবার থানায় ডেকেছি কিন্তু উনি আসেনি।যেহেতু এটি একটি চিটিং মামলা এজন্য বাদীকে আদালতের শরণাপন্ন হতে পরামর্শ দিয়েছি।
Leave a Reply