পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার জুলুহার গ্রামে মনিকা ঘরামীর অনৈতিক কর্মকান্ডে বাধা দেয়ায় হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। মনিকা ঘরামী, তার দোশর রুহুল আমিন খান এবং ভুয়া ডিবি পরিচয় দেয়া অটো চালক আল আমীনের বিরুদ্ধে। উত্তর জুলুহারের নুরুল হক,শামিম, নুরুজ্জামান, নির্মল,আলো সহ অনেকে হয়রানির শিকার হয়েছে। আজ তারা ঘর ছাড়া, ভয় ভয় দিন কাটাচ্ছে। উওর জুলুহার এলাকায় মনিন্দ্র ঘরামীর মেয়ে মনিকা ঘরামী(৩৪) সাথে অলংকারকাঠি আল আমিন (৩৬)এর অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার কথা প্রকাশ পেলে। আল আমিন, মনিকার ঘরামী ও তাদের এক সহযোগী রুহুল আমিন খান এর সহযোগিতায় সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ কে হয়রানি করার অভিযোগ ওঠে। বাবার বয়সী নুরুল হক কে অপদস্ত করা হয়। তার অপরাধ মনিকার সাথে দেখা করতে আসাতে বাধা দেয়ার কারনে মিথ্যা সালিশ বসিয়ে অপমান করেন। এমনকি মনিকার পা ধরিয়ে মাপ চাওয়ায় এই ভুয়া ডিবি। আল আমিনের শশুরের কাছে তার আসল পরিচয় পেয়ে এলাকার লোকজন সতর্ক থাকে ডিবি কে ধরার জন্য। উল্লেখ্য সোমবার অতি ভোরে অসৎ উদ্দেশ্য মনিকার সাথে দেখা করাতে গেলে হাতে নাতে ধরা পড়ে ভূয়া ডিবি পরিচয় দানকারী ইজিবাইক চালক মোঃ আল আমিন। এবং তাকে চৌকিদারের মাধ্যমে থানায় খবর দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়। এদিকে মনিকা তার অনৈতিক কাজ কর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এলাকার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ কে অহেতুক হয়রানি করার জন্য, নুরুল হক,শামিম, নুরুজ্জামান, নির্মল,আলো সহ আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যাে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে বলে জানান ভুক্ত ভোগিরা।তারা আরো বলেন, মনিকা ঘরামি আমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছে।আমরা ওদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি। এ বিষয় মনিকার কাছে জানতে তার বাসায় গেলে তাকে পাওয়া যায়নি।