শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাজৈরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে সনাতনী মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত। টেকেরহাট শহীদ সরদার সাজাহান গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে ” জুলাই গণ অভ্যুত্থান”দিবস উদযাপিত। ভোগ বিলাসে উপদেষ্টারা ব্যস্ত : রংপুরে সাদিক শার্শায় হতদরিদ্রের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচির চাল ছিনতাইয়ের অভিযোগে আটক-২ কদমবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের শপথবাক্য পাঠ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদারীপুরে বাবুর্চি সহ ২টি মরদেহ উদ্ধার মুকসুদপুরের বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন সেলিমুজ্জামান সেলিম গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা পরিবার- পরিকল্পনা বিভাগের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত “সহকর্মীর সঙ্গে প্রেমে জড়ানোর আগে ভাবুন—এই ৫টি দিক”

রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত শিশুর মৃত্যু।

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৭৪ Time View
কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি: সশস্ত্র রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোহিঙ্গা শিশু মারা গেছে।
মৃত শিশুর নাম জিয়াবুর রহমান (১৪)। সে উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শিবিরের ই ব্লকের মো. আরিফ উল্লাহর ছেলে।
কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের রোহিঙ্গা কমিউনিটির নেতা (চেয়ারম্যান) হাফেজ জালাল আহমদ বলেন, ‘গত ৬ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে বিবাদমান দুই রোহিঙ্গা গ্রুপের মধ্যে যে রক্তক্ষয়ী সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল সেদিন সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে গোপন স্থানে আটকে নির্মম নির্যাতন চালায় শিশু জিয়াবুরের উপর। অপহরণের দুদিন পর গত ৮ অক্টোবর সন্ত্রাসীরা আহত অবস্থায় শিবিরের একটি সেতুর নীচে ফেলে যায় শিশুটিকে। ওইদিন রাতে তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোররাত ৩টায় সে মারা যায়।’
কুতুপালং রোহিঙ্গা নিবন্ধিত শিবিরের ক্যাম্প ইনচার্জ খলিলুর রহমান জিয়াবুর রহমানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শাহীন মোহাম্মদ আব্দুর রহমান নিশ্চিত করেছেন যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক রোহিঙ্গা শিশু মারা গেছে। তার মরদেহ ময়নাতদন্ত হবে কিনা, সে বিষয়ে এখনও পুলিশ কিছু জানায়নি বলে যোগ করেন এই চিকিৎসা কর্মকর্তা।
গত ৬ অক্টোবর রাতে কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই রোহিঙ্গা সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় ঘটনাস্থলে একজন স্থানীয় বাংলাদেশি মাইক্রোবাস চালকসহ চার জন খুন হন। আহত হন অন্তত ২০ জন। এ ঘটনায় রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হাতে অপহৃত বাংলাদেশি এক মাইক্রোবাস চালক গত বৃহস্পতিবার সন্ত্রাসীদের আস্তানা থেকে ছাড়া পান গুরুতর আহত অবস্থায়। তার নাম নুরুল বশর।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category
Adsense