গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কাশিমপুর ৫নং ওয়ার্ড মাদ্রাসা রোড এলাকায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন লাইন টাকা উঠিয়ে সংযোগ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায় ডাঃ রশিদ নামে এক ব্যক্তি প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে গ্যাস অফিসের তৃতীয় শ্রেণির এক কর্মচারীর মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ দিয়ে উঠাচ্ছেন টাকা।
এমন গোপন সংবাদের ভিক্তিতে সরজমিনে গেলে দেখা যায়, যে স্থান থেকে লাইন কাটা হয়েছে উক্ত স্থান পরিবর্তন করে বসানো হয়েছে গ্যাস সংযোগ পাইপ জ্বলছে গ্যাস। এবিষয়ে ডাঃ রশিদ কে তার মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে সংযোগ নেওয়ার কথা শিকার করেন এবং এবিষয়ে আলমাস নামে এক ব্যক্তির সাথে কথা বলতে তার ফোন নাম্বারটি দেন।
উক্ত বিষয়ে আলমাস নামের ঔব্যক্তির সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি বিষয়ে কিছুই জানি না। লাইনটি মূলত রশিদ ডাঃ নিয়েছে শুনেছি । আমার বাড়ির আশেপাশে কোন সংযোগ নেই। পরবর্তীতে আবারও ডাঃ রশিদকে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি মিন্টু রোডে আছি আপনি যা পারেন করেন। উক্ত বিষয়ে এলাকাবাসী বলছেন রশিদ ডাঃ একক সময় একক পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাসহ সরকারি কর্মকর্তাদের নাম বিক্রি করে তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
বাড়ির মালিক মোঃ রাশেদ সহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বাড়ির মালিক বলছেন প্রশাসন ও তিতাস গ্যাস অফিস ম্যানেজ করার জন্য প্রত্যেক বাড়ি থেকে নিচ্ছে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। এসকল টাকা আলমাস এর কাছে সংরক্ষিত বলেও জানান তারা। টাকা উঠাচ্ছেন অসাধু ব্যক্তি ডাঃ রশিদসহ তার নেতৃত্বে মোঃ শাহীন, এবিষয়ে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আশুলিয়ায় দায়িত্বরত কর্মকর্তা মোঃ আবু সাদাত মোঃ সাঈম মোল্লাকে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা প্রতিনিয়ত তিতাস গ্যাসে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মামলা দিয়ে আসছি। এবিষয়ে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ কোন ছাড় দেবে না যদি আমাদের কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী এবিষয়ে জড়িত থাকে এমন কোন প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও গ্রহণ করা হবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা। পর্ব ১,,,,চলবে
Leave a Reply