মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জমিয়ত সুনামগঞ্জ-৩ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেছে যশোর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন উন্নয়নের ইঞ্জিন পুনরায় সচল করে বৈশ্বিক সহায়তা বৃদ্ধি করুন আজ থেকে শুরু এনসিপির মাসব্যাপী ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৩০ আগস্ট ঢাকায় সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী ভারতের একটি রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, প্রাণ গেল ১২ জনের রাতে ভাত খাওয়া কি সত্যিই ক্ষতিকর? পুষ্টিবিদদের বক্তব্য কী? জুলাই স্মরণে ২০২৪ শিক্ষার্থীদের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ

কোটালীপাড়ায় নিজ পৈত্রিক সম্পত্তিতে বাড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে বাঁধার সম্মূখীন জেলা ও দায়রা জজ

কে এম সাইফুর রহমান, গোপালগঞ্জ
  • Update Time : বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ২৩৭ Time View

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ায় পৈত্রিক রেকর্ডীয় সম্পত্তির ওপর বাড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে বাঁধার সম্মুখীন হয়েছেন জেলা ও দায়রা জজ আকবর আলী শেখ। এব্যাপারে বিচারকের ভাই মোকসেদ আলী শেখ গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।

মোকসেদ আলী শেখ অভিযোগ করে বলেন, আমার ভাই ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আকবর আলী শেখ নিজের নামে রেকর্ডীয় পৈত্রিক সম্পত্তিতে ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেন। প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম ঠান্ডা মুন্সি, তার ছেলে মামুন মুন্সি ও সুমন মুন্সি ওরফে সাদ্দাম পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমার ভাই আকবর আলী শেখের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য উক্ত জায়গা তাদের দাবি করে বেশ কিছু মিথ্যা তথ্য দিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করায়।

তিনি অভিযোগ করে আরো বলেন, কয়েক বছর পূর্বে রফিকুল জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে আমাদের জমি দখল করে জোরপূর্বক পাকা ভবন নির্মাণ করেন। বাঁধা দিতে গেলে আমরা হামলা মামলার শিকার হই। রফিকুল ইসলামের ছেলেদের নানাবিধ অসামাজিক কার্যকলাপের কারণে একাধীকবার তারা জেল খেটেছে।

তাদের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ বলেও জানান তিনি। ৬৭ বছর বয়সী প্রতিবেশী শাহাদাত হোসেন খলিফা বলেন, ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি এটা জজ সাহেবের পৈত্রিক সম্পত্তি। ওয়ারিশ সূত্রে এখন জজ সাহেবই এই জমির মালিক। জজ সাহেব নিজস্ব জায়গাতেই ভবন নির্মাণ করছেন।

এলাকার মুরব্বী শহিদুল ইসলাম ও কোটালীপাড়া পৌর সভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. কামাল হোসেন সরদার বলেন, জমি ও জজ সাহেব সম্পর্কে রফিকুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী যে তথ্য দিয়েছে তা সবই মিথ্যা ও বানোয়াট। ভবনটি বিচারক আকবর আলী শেখ তার নামে রেকর্ডীয় সম্পত্তি। এ বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে রফিকুল ইসলাম ঠান্ডা মুন্সির বাড়িতে গিয়ে তাকে না পেয়ে তার পুত্রবধুকে পেলেও তিনি এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense