বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরের শার্শায় গণধর্ষণ মামলায় ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা, আটক-১ নড়াইলে অনলাইন প্রতারণার প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার ভারতীয় যুবক প্রেমের টানে হারাগাছে পুলিশী হেফাজতে ফিরে গেলেন নিজ দেশে রাজৈরে ১৫০০ পিচ ইয়াবা সহ চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজৈর থানা পুলিশ সোশ্যাল মিডিয়ায় লাভজনক বিনিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাৎ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব নড়াইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতা বহিষ্কার গোপালগঞ্জে টুঙ্গিপাড়ায় চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার, আটক ১ নড়াইলে আশুরা উপলক্ষে শিয়া সম্প্রদায়ের “তাজিয়া মিছিল” মুকসুদপুরে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থীর পথসভা, গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ  ১২ বছরেও হয়নি রাস্তা নির্মাণ, ধসে পড়েছে ব্রিজের রেলিং! আশ্বাসে চলছে বছর, দুর্ভোগে জনজীবন

সুজানগরে অবৈধভাবে বসত বাড়ি উচ্ছেদ ! মানবতার জীবন যাপন করছে আব্দুল আজিজ

 এম মনিরুজ্জামান,পাবনা
  • Update Time : সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১
  • ২২২ Time View

মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় অবৈধভাবে বসত বাড়ি উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায় পাবনার সুজানগর উপজেলার আহম্মদ পুর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের আব্দুল আজিজ ও তার পরিবারের সদস্যদের শতাব্দীর অধিক ধরে বসবাসরত বাড়ি উচ্ছেদ করা হয়েছে। আব্দুল আজিজ জানান,তার প্রতিবেশী মোশারফ হোসেন বাবু তার মাকে দিয়ে পাবনা কোর্ট একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।মোশারফ হোসেন বাবু আব্দুল আজিজের সাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে গোপনে মামলার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে এক তরফা ডিগ্রী নিয়ে আব্দুল আজিজের বসবাসরত বাড়ি ঘর উচ্ছেদ করা অভিযোগ পাওয়া যায়। বর্তমানে আব্দুল আজিজ তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মানবতার জীবন যাপন করছে। তিনি আরও জানান, মোশারফ হোসেন বাবু ২০০৫ ইং সালে একটি বাটোয়ারা মামলা দায়ের করেন ও ২০১৩ ইং সালে একটি উচ্ছেদ মামলা দায়ের করেন। যে মামলার বিষয়ে তিনি কিছুই জানতে না। হঠাৎ ৮ ডিসেম্বর ২০২০ ইং তারিখে পাবনা থেকে ম্যাজিস্ট্রেট এসে আমার কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে আমার বসবাসরত বাড়ি ঘর উচ্ছেদ করেন। উল্লেখ্য ২০০৫ সালে সোনা তলা গ্রামের মৃত হাসেন আলীর ছেলে মোশারফ হোসেন বাবু তার মা হালিমা খাতুন কে বাদি করে সিভিল ডিবিশন কোর্টে একটি মামলা দায়ের করে। আব্দুল আজিজ ঐ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে একটি ছানি মামলা করে এবং পক্ষে রায় পায়। আবার হালিমা খাতুন স্পেশাল জেলা জজ সিভিল ডিবিশন কোর্টে একটি মামলা করেন এবং রায় পায়। তখন আব্দুল আজিজ রায়ের বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টে মামলা করেন, সেই মামলা চলমান রয়েছে। মোশারফ হোসেন বাবু বিভিন্ন সময়ে আব্দুল আজিজের সাক্ষর জালিয়াতি করে উকালতনামা দাখিল ও ছলেনামা আবেদন পত্র দাখিল করে,সেটা আব্দুল আজিজ জানতেন না। আর এস ২০০৪ হাল দাগ ১০১২,১০১৩ হয়েছে।কিন্ত আদালতের রায়ে ১০১৩ দাগের বসবাসরত বাড়ি ঘর উচ্ছেদের কোন আদেশ না থাকলেও ১০১৩ দাগে অবস্থিত পাকা ঘর সহ কয়েকটি ঘর উচ্ছেদ করেন। আব্দুল আজিজের সাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে একতরফা মামলা পরিচালনা করে ডিগ্রী নিয়ে বসবাসরত বাড়ির পাকা ঘর সহ অন্যান্য ঘর উচ্ছেদ করান মোশারফ হোসেন বাবু। অবৈধভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে পাকা ঘর বাড়ি উচ্ছেদের বিচার দাবি করে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ভুক্তভোগী আব্দুল আজিজ।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense