
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০২৫ সালে বেসরকারি স্কুল ও কলেজের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা জারি করেছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মপিওভুক্ত কোনো শিক্ষক বা কর্মচারী একাধিক চাকরি বা আর্থিকভাবে লাভজনক পদে নিয়োজিত থাকতে পারবেন না। এতে সাংবাদিকতা ও আইন পেশাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নীতিমালা ভঙ্গ করলে সরকার এমপিও বাতিলসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে।
নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, এমপিওভুক্ত শিক্ষকের পদ শূন্য থাকলে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের (বদলি) সুযোগ থাকবে। প্রয়োজনে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রধান পদে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিয়োগও দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া, স্কুল ও কলেজে কতজন জনবল থাকবে, নিয়োগের শর্তাবলীসহ অন্যান্য বিষয় ৬১ পৃষ্ঠার নীতিমালায় বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে।
নীতিমালা নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ইতিবাচক দিক দেখলেও কিছু বিষয় বৈষম্যের সৃষ্টি করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন।
এখানে বলা আর্থিক লাভজনক পদ বলতে সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বেতন, ভাতা, সম্মানীসহ যেকোনো ধরনের আর্থিক সুবিধা, সাংবাদিকতা বা আইন পেশার বিনিময়ে প্রাপ্ত অর্থকে বোঝানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন