বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
“আমন ধান সংগ্রহ অভিযান নির্বিঘ্ন রাখতে কর্মকর্তাদের বদলি স্থগিত” সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল রাতে মাঠে মুখোমুখি লিভারপুল ও রিয়াল মাদ্রিদ দেখবেন যেভাবে নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন কে, আর জিতলে প্রধানমন্ত্রী হবেন কে? মেহেরপুর-২ আসনে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ “চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করেও বিএনপির অস্তিত্ব মুছে ফেলা যায়নি” মাজার জিয়ারত দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন ইলিয়াসপত্নী লুনা মিশরের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন মির্জা ফখরুল নতুন অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার সময় যে ৫টি সাধারণ ভুল মানুষ প্রায়ই করে যুক্তরাষ্ট্র ভেনেজুয়েলার পরিত্যক্ত নৌঘাঁটি পুনরায় সংস্কারের কাজ করছে

৫ জেলার চরাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৪৬ Time View
ফাইল ছবি
7

তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আগামী ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ জেলার চরাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এই তথ্য জানায়। তারা জানায়, আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে, ফলে এসব জেলার চরাঞ্চল ও কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। তবে পরবর্তী দুই দিনে তিস্তার পানি হ্রাস পেয়ে বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এছাড়া রংপুর বিভাগ ও উজানে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে এসেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে পারে, কিন্তু পরবর্তী দুই দিনে তা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলার ধরলা ও দুধকুমার নদী আগামী তিনদিন বিপৎসীমার নিচে থাকবে।

রংপুর বিভাগের অন্যান্য প্রধান নদীসমূহ—আপার করতোয়া, আপার আত্রাই, টাঙ্গন, পূণর্ভবা, ইছামতি-যমুনা, ঘাঘট ও যমুনেশ্বরী—এর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, তবে তারা বিপৎসীমার নিচেই প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এসব নদীর পানি স্থিতিশীল থাকতে পারে, পরে তা কমতে পারে।

রাজশাহী বিভাগের গঙ্গা নদীর পানি কমছে, আর পদ্মা নদীর পানি স্থিতিশীল রয়েছে। আগামী দুই দিনে গঙ্গা-পদ্মার পানি ধীরগতিতে কমতে পারে, কিন্তু তা বিপৎসীমার নিচে থাকবে। রাজশাহী বিভাগের করতোয়া, আত্রাই, বাঙ্গালী ও ছোট যমুনার পানি বাড়ছে এবং মহানন্দা নদীর পানি স্থিতিশীল রয়েছে।

সিলেট বিভাগের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে, তবে তারা বিপৎসীমার নিচেই রয়েছে। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম বিভাগের মুহুরী, ফেনী, হালদা, মাতামুহুরী ও গোমতী নদীর পানি কমছে, কিন্তু সাঙ্গু নদীর পানি স্থিতিশীল রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা এই নদীগুলোর পানি কমতে পারে, কিন্তু পরবর্তী দুই দিনে ভারী বৃষ্টির কারণে মুহুরী, গোমতী ও ফেনী নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে পারে।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category