মাদারীপুরে সংঘর্ষের ঘটনায় এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ২০ জন

মাদারীপুর সদর উপজেলার চরমুগরিয়া বাজারে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ইকবাল বেপারী (৩২) নামে একজন ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। চরমুগরিয়া বাজার এলাকায় দুটি বসতঘরে অগ্নিসংযোগ ও প্রায় ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। নিহত ইকবাল বেপারী সোলেমান বেপারীর ছেলে এবং তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ইকবাল বেপারীর মোটরসাইকেল সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জিহাদ হাওলাদারের (১৬) সাথে ধাক্কা লাগে। এর জেরে শনিবার রাত ৯টার দিকে জিহাদ হাওলাদারের নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া...

6

মাদারীপুর সদর উপজেলার চরমুগরিয়া বাজারে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ইকবাল বেপারী (৩২) নামে একজন ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। চরমুগরিয়া বাজার এলাকায় দুটি বসতঘরে অগ্নিসংযোগ ও প্রায় ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। নিহত ইকবাল বেপারী সোলেমান বেপারীর ছেলে এবং তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ইকবাল বেপারীর মোটরসাইকেল সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জিহাদ হাওলাদারের (১৬) সাথে ধাক্কা লাগে। এর জেরে শনিবার রাত ৯টার দিকে জিহাদ হাওলাদারের নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়, এবং এসময় হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন ইকবাল, যাকে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় আহতদের মাদারীপুরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঘটনার পর পুলিশ ও সেনা সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযুক্ত জিহাদ হাওলাদার পলাতক থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম সালাউদ্দিন বলেন, “চরমুগরিয়া এলাকায় সংঘর্ষে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”