শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
একসঙ্গে কতটি কোয়েলের ডিম খাওয়া নিরাপদ? হিরো আলম ঘুমের ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে, ২৪ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে ঘোষিত সময়ের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব নয়: সালাহউদ্দিন হতাশায় শেষ বাংলাদেশ, জয়ের কাছাকাছি শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানের সঙ্গে স্থগিত, বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন চুক্তি করতে আগ্রহী ভারত সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর নির্দেশনা, অমান্য করলে শাস্তির মুখে পড়তে হবে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে ‘নগদ’-এর নেতৃত্বে নতুন চেয়ারম্যান ডিভোর্সের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া ইউক্রেন বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) অনুরোধ জানাবে।

মা হয়েছে ধর্ষিত ছাত্রী, বাবা হতে চায় না ধর্ষক শিক্ষক।

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৯০ Time View
মোঃ আল আমিন হোসেন ষ্টাপ রিপোর্টারঃ কোচিং সেন্টারে আটকে রেখে সপ্তম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষন। কুমিল্লার পুলিশ এসে আগ্রাবাদ থেকে ধরে নিয়ে গেল ধর্ষককে।
কোচিং সেন্টারে আটকে রেখে সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি পলাতক শিক্ষকসহ আরও এক আসামিকে ধরা হল চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদের মিস্ত্রিপাড়া থেকে।
মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশের একটি টিম এসে এই তিন আসামিকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে কুমিল্লায় নিয়ে যায়। চৌদ্দগ্রাম থানার উপপরিদর্শক ত্রিনাথ সাহার নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালিত হয়।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি তারেকুর রহমান চৌধুরী এবং তার ভাই তৌহিদুর রহমান চৌধুরী।
জানা গেছে, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে কোচিংয়ে পড়ানোর নামে সপ্তম শ্রেণির এক কিশোরীকে ধর্ষণের এক বছর পর গত ৪ অক্টোবর তারেকুর রহমান নামে এক প্রাইভেট শিক্ষকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন ভিকটিমের বাবা। এর মধ্যে ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা মেয়েটি একটি সন্তানেরও জন্ম দেয়।
কিন্তু সামাজিক মীমাংসায় বিয়ের আশ্বাস দেওয়া হলেও গত এক বছরে স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের মর্যাদা পায়নি মা হওয়া ওই কিশোরী।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, চৌদ্দগ্রামের আলকোরা ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামের দরিদ্র পরিবারের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক কিশোরীকে পড়ানোর নামে ধর্ষণ করে তারেক নামে কোচিং সেন্টারের ওই শিক্ষক। প্রথম দিনের ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রেখে ভয় দেখিয়ে পরে বহুবার ধর্ষণ করা হয় কিশোরীকে।
এরই মধ্যে মেয়েটি গর্ভধারণ করলে জানাজানি হয় পরিবারে। সামাজিক মীমাংসায় বিয়ের নামে এক বছর পেরিয়ে গেলেও স্ত্রীর মর্যাদা পায়নি ওই কিশোরী। নবজাতক পুত্রসন্তানের দেখাশোনাও করতে আসে না অভিযুক্ত ওই শিক্ষক।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense