প্রিন্ট এর তারিখঃ জুন ২৯, ২০২৫, ১২:৪০ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২০, ৪:৫৯ পি.এম
করোনাকালে ও থেমে নেই বদলগাছী উপজেলা মিঠাপুর দ্বিমুখী হাই স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ করোনা মহামারীতে শিক্ষাক্ষেত্রে টাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এর প্রভাবে শিক্ষার্থীদের অপৃরনীয় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা কার্যক্রম এখন অনলাইন নির্ভর নানাবিধ সমস্যার কারণে অনলাইন নির্ভর।নানা সমস্যার কারণে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারছেন না বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সকল প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে কার্যক্রম চালাচ্ছেন মিঠাপুর হাই স্কুল গত 17 মার্চ 2020 থেকে প্রতিষ্ঠান বন্ধ। দীর্ঘ এবং প্রায় 4 কোটি শিক্ষার্থীর প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত। সরকার অনলাইনে শিক্ষাদানের প্রতিবেশ গুরুত্ব আরোপ করলেও প্রযুক্তিগত সমস্যা ও উপযুক্ত প্রশিক্ষণের অভাবে তা পেয়ে উঠতে পারছে না। প্রতিষ্ঠানগুলো এক্ষেত্রে শহরের শিক্ষার্থীরা কিছুটা অগ্রসর হলেও মফস্বলের ছেলেমেয়েরা পিছিয়েই থাকছে। কোন ভাবে তাদের বইমুখী করা যাচ্ছে না। সংসদ টেলিভিশনে প্রচারিত ক্লাসিক প্রতিও তেমন মনযোগ নেই। কোমলমতি শিশুদের বছরের শেষদিকে হলেও যেকোনো কৌশল ও পদক্ষেপ অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের বই বিমুখতা দূর করা সময়ের উপযুক্ত দাবি। এক্ষেত্রে অভিভাবক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিকল্প নেই। জানা গেছে বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুর হাইস্কুল শিক্ষা অফিসের ব্যবস্থা পনায় এর মাধ্যম অনলাইনে ক্লাস পরিচালনা করে যাচ্ছেন। নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রেখেছে মিঠাপুর হাই স্কুল প্রতিষ্ঠান সভাপতি দেলওয়ার হোসেন দুলাল বলেন। করোনাকালীন শিক্ষার্থীদের অধ্যায়নের ক্ষতির বিষয়ে চিন্তা করে অনলাইন ক্লাস পরিচালনা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতা ও কঠোর পরিশ্রমে গত মে মাসের থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভার্চুয়াল ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছি। অত্র প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে রুটিন মাফিক ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ কালীন এভাবে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার কথা ও তিনি মোঃ বেলায়েত হোসেন । প্রধান শিক্ষক বলেন।ষষ্ঠ শ্রেণী নবম শ্রেণী শিক্ষার্থী দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়। অনলাইনে তাদের ক্লাস হয় বলে তারা খুব খুশি শিক্ষকদের ক্লাসগুলো তারা মনোযোগসহকারে দেখে এবং শেখে এতে তারা নিয়মিত পড়ার টেবিলে বসে বলে জানান তাদের অভিভাবক
সম্পাদক
এড. গৌরাঙ্গ বসু (ট্রিপল এম.এ)
প্রকাশক
সবুজ বালা
© ২০২৫ আলোকিত জনপদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত