রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
খালি পেটে কখনো কোন কাজ করা ঠিক নয় ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ: এনবিআর অচল, রপ্তানি কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে একদিনে আরও ২৬২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১ জন ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালির ঝলমলে ক্যারিয়ারের আড়ালে লুকানো বিষাদের অধ্যায় মেজর লিগ ক্রিকেটে এবার নাটকীয়তার চূড়ান্ত, শেষ বলেই ছক্কা মেরে রুদ্ধশ্বাস জয়! রানওয়েতে কালো ভাল্লুক, বাতিল এক ডজন ফ্লাইট এনবিআরের শাটডাউন: সারা দেশে আমদানি-রপ্তানি ও শুল্ক-কর সংক্রান্ত সব কার্যক্রম স্থগিত একসঙ্গে কতটি কোয়েলের ডিম খাওয়া নিরাপদ? হিরো আলম ঘুমের ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে, ২৪ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে ঘোষিত সময়ের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব নয়: সালাহউদ্দিন

লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজাদ পূর্ণবহাল

সোহেল হোসেন লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
  • Update Time : বুধবার, ৫ মে, ২০২১
  • ২৭৪ Time View

লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলা পরিষদের অপসারণকৃত চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ সোহেলকে পূর্ণবহাল করা হয়েছে। দুর্নীতির অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় গত ৪ মে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মো. সামছুল হক স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাকে পূর্ণবহাল করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, উপজেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ (উপজেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০১১ ধারা সংশোধিত) এর ১৩ ধারার উপধারা (৫) অনুযায়ী রামগতি উপজেলা পরিষদের অপসারণকৃত চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ এর অপসারণ সংক্রান্ত ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ তারিখের ১২১ নং স্মারকের আদেশটি বাতিল করে এবং তাকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে পূর্ণবহাল করা হয়।

এদিকে রামগতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ সোহেল জানান, একটি চক্র তাকে মিথ্যা ও কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগ দিয়ে চেয়ারম্যান পদ থেকে সরাতে চেয়েছিলেন। ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রণালয়ের তদন্তে উক্ত দুর্নীতির অভিযোগটি প্রমানিত হয়নি।

তাই তিনি ন্যায় বিচার পেয়েছেন বলে দাবী করেন। উল্লেখ্য, রামগতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদের বিরুদ্ধে রামগতি উপজেলা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ জন সদস্য ২০২০ সালের ২৮ জুলাই বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকা-ের অভিযোগ এনে চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব দেন।

এতে পৌর মেয়র, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান, আটজন ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদের সংরক্ষিত দু’জন নারী সদস্যসহ ১২ সদস্য স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ ছিলো, আজাদ অবৈধভাবে উপজেলা পরিষদে প্রঙ্গণ থেকে সরকারী গাছ কেটে ফেলেন এবং ও কুকুরের কামড়ের ভ্যাকসিন যথাযথ সরবরাহ না করেননি।

অনাস্থা প্রস্তাবের আলোকে ওই সময় তদন্ত শুরু করে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) খন্দকার জহিরুল ইসলাম।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense