সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার চৌধুরী বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বিগত ২৫/০৯/২০২০ ইং তারিখে বাংলাদেশ শান্তির দলের এক কেন্দ্রীয় ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচীর সাথে বর্তমান সময়ে বেড়ে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনা ও মাদক আগ্রাসনের বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। উক্ত আলোচনায় সর্বশেষ সিলেটের এম.সি কলেজের হোস্টেলে ৬ জন কথিত ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের বিষয়টি আলোচনা হয়। আলোচনায় এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় এবং সরকারের নিকট এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবী করা হয়। বাংলাদেশ শান্তির দলের চেয়ারম্যান, অ্যাড: সৈয়দ আবদুল্লাহ সহিদ তার বক্তব্যে বলেন যে, ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসনের এই ভয়াবহ চিত্র জাতি আর কিছুতেই বহন করতে পারছে না। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন এবং মাদক আগ্রাসনের মামলা দেশে মোট ফৌজদারী মামলার প্রায় অর্ধেক যা সংখ্যায় কয়েক লক্ষ। একটি স্বাধীন ও সভ্য দেশে এইরূপ ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসন চলতে দেওয়া যায় না। তিনি এত দ্রত হারে এসব অপরাধ বেড়ে যাওয়ার দায় কার মর্মে প্রশ্ন তোলেন এবং বলেন যে, কেবল একটি গুড গভর্নমেন্ট পারে গুড গভার্নেন্স বা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে। একটি ভাল সরকার মানসম্পন্ন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। তাহলে এইরূপ সরকারের জনগণের নিকট জবাবদিহীতা থাকে এবং ফলে আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে, স্বাধীনতার বিগত ৫০ বছরেও কখনো সরকারী দলের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে সরকারী দল ছাড়া বিরোধী দল একবারের জন্যও ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করতে পারে নাই। এর ফলে পরিষ্কার বোঝা যায় যে, প্রকৃত অর্থে আজও বাংলাদেশে মানসম্পন্ন গণতন্ত্র, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। তাই তিনি অচিরেই দেশে মানসম্পন্ন গণতন্ত্র, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও সকল রাজনৈতিক দলকে আহবান জানান। তিনি আরো বলেন যে, “বিজয়ে ফুলের মালা যার পরাজয়ে কাটার জ্বালাও তার”। সুতরাং ধর্ষণ, মাদক আগ্রাসন ও বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতার দ্বায় সরকার কোনভাবেই এড়াতে পারে না, দলের চেয়ারম্যান, সর্বস্তরের জনগণ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সরকারের প্রতি অনতিবিলম্বে ধর্ষণ, মাদক আগ্রাসনসহ সকল প্রকার অপরাধ বন্ধ ও প্রতিরোধের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহবান জানান। তিনি হুশিয়ারী উচ্চারন করেন যে, সরকার ও রাজনৈতিক দল যদি উক্ত অপরাধসমূহ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধ বন্ধ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে অচিরেই প্রাকৃতিক বিবর্তনের নিয়মে গণবিস্ফোরণের মাধ্যমে এদেশে সুনীতি, সুশাসন, সুবিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে এবং ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসনসহ সকল অপরাধ চিরতরে নির্মূল হবে। ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসনের দায় কার? বাংলাদেশ শান্তির দল বিগত ২৫/০৯/২০২০ ইং তারিখে বাংলাদেশ শান্তির দলের এক কেন্দ্রীয় ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচীর সাথে বর্তমান সময়ে বেড়ে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনা ও মাদক আগ্রাসনের বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। উক্ত আলোচনায় সর্বশেষ সিলেটের এম.সি কলেজের হোস্টেলে ৬ জন কথিত ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের বিষয়টি আলোচনা হয়। আলোচনায় এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় এবং সরকারের নিকট এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবী করা হয়। বাংলাদেশ শান্তির দলের চেয়ারম্যান, অ্যাড: সৈয়দ আবদুল্লাহ সহিদ তার বক্তব্যে বলেন যে, ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসনের এই ভয়াবহ চিত্র জাতি আর কিছুতেই বহন করতে পারছে না। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন এবং মাদক আগ্রাসনের মামলা দেশে মোট ফৌজদারী মামলার প্রায় অর্ধেক যা সংখ্যায় কয়েক লক্ষ। একটি স্বাধীন ও সভ্য দেশে এইরূপ ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসন চলতে দেওয়া যায় না। তিনি এত দ্রত হারে এসব অপরাধ বেড়ে যাওয়ার দায় কার মর্মে প্রশ্ন তোলেন এবং বলেন যে, কেবল একটি গুড গভর্নমেন্ট পারে গুড গভার্নেন্স বা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে। একটি ভাল সরকার মানসম্পন্ন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। তাহলে এইরূপ সরকারের জনগণের নিকট জবাবদিহীতা থাকে এবং ফলে আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে, স্বাধীনতার বিগত ৫০ বছরেও কখনো সরকারী দলের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে সরকারী দল ছাড়া বিরোধী দল একবারের জন্যও ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করতে পারে নাই। এর ফলে পরিষ্কার বোঝা যায় যে, প্রকৃত অর্থে আজও বাংলাদেশে মানসম্পন্ন গণতন্ত্র, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। তাই তিনি অচিরেই দেশে মানসম্পন্ন গণতন্ত্র, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও সকল রাজনৈতিক দলকে আহবান জানান। তিনি আরো বলেন যে, “বিজয়ে ফুলের মালা যার পরাজয়ে কাটার জ্বালাও তার”। সুতরাং ধর্ষণ, মাদক আগ্রাসন ও বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতার দ্বায় সরকার কোনভাবেই এড়াতে পারে না, দলের চেয়ারম্যান, সর্বস্তরের জনগণ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সরকারের প্রতি অনতিবিলম্বে ধর্ষণ, মাদক আগ্রাসনসহ সকল প্রকার অপরাধ বন্ধ ও প্রতিরোধের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহবান জানান। তিনি হুশিয়ারী উচ্চারন করেন যে, সরকার ও রাজনৈতিক দল যদি উক্ত অপরাধসমূহ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধ বন্ধ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে অচিরেই প্রাকৃতিক বিবর্তনের নিয়মে গণবিস্ফোরণের মাধ্যমে এদেশে সুনীতি, সুশাসন, সুবিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে এবং ধর্ষণ ও মাদক আগ্রাসনসহ সকল অপরাধ চিরতরে
Leave a Reply