সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৮:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাতে ভাত খাওয়া কি সত্যিই ক্ষতিকর? পুষ্টিবিদদের বক্তব্য কী? জুলাই স্মরণে ২০২৪ শিক্ষার্থীদের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপের শুভ সূচনা চীন সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হয়েছে : মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই ঘুরে দাঁড়াবে পুঁজিবাজার : ডিবিএ সভাপতি এবার হাসপাতালে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা খালি পেটে কখনো কোন কাজ করা ঠিক নয় ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ: এনবিআর অচল, রপ্তানি কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে একদিনে আরও ২৬২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১ জন ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালির ঝলমলে ক্যারিয়ারের আড়ালে লুকানো বিষাদের অধ্যায়

লোহাগড়ায় ইউপি ভূমি সহকারী মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ২২৯ Time View

 মোঃনয়ন শেখ,স্টাফ রিপোর্টার :

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগি এলাকাবাসী। সম্প্রতি লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নের ভূমি সহকারী সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান দ্বারা ওই ইউনিয়নের অসহায় দরিদ্র ও সাধারণ ভূমি মালিকগণ, জমির সরকারি খাজনা পরিশোধ করতে গেলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে সরকারি পাওনা থেকে অতিরিক্ত সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা ঘুষ না দিলে দাখিলা দেওয়া হয় না। কোন জরুরী দাখিলার প্রয়োজন হলে, যেমন ব্যাংক ঋণ বা জমি রেজিস্ট্রি এবং নাম জারীর ক্ষেত্রে খাজনা পরিশোধ করতে গেলে তার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার থেকে হাজার হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ না করা পর্যন্ত তাকে দাখিলা দেওয়া হয় না। ঘুষ গ্রহণ করে বিভিন্ন সময় দাখিলায় জমির পরিমাণ ঠিক রেখে রেজিস্ট্রারে কম লিখে দাখিলা দেওয়ার কারণে জমি ক্রয়কারী মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। জমি খাস বানিয়ে মামলা করে দেওয়ার নামে বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভূমি মালিকদের নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। বিভিন্ন ভূমি মালিকগন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খাজনা পরিশোধ করতে আসলে খাজনা পরিশোধ কারীর নিকট হইতে দাখিলায় উল্লেখিত টাকার ১ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি গ্রহণ করেছে। এছাড়াও নামজারির প্রতিবেদন দেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমি মালিকদের অফিসে ডেকে তার পক্ষে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা বলে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকরা দিঘলিয়া ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি রাগানিত্ব হয়ে উচ্চ স্বরে বলেন, আমার সাথে যে কথা বলছেন আপনাদের লিখিত কোন পারমিশন আছে। আমার সাথে কথা বলতে হলে এসিল্যান্ডের পারমিশন নিয়ে আসতে হবে। তা না হলে আপনাদের যা ইচ্ছা তাই লিখেন। এ বিষয়ে লোহাগড়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাখি ব্যানার্জির সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Adsense