রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর আবারও সচল হলো বরিশাল–ঢাকা মহাসড়ক সিলেটে ৩০ একর খাসজমি উদ্ধার করা হয়েছে, পাশাপাশি দখল ও বিক্রয়চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে জনসমুদ্র শার্শায় ৫ হাজার মোটরসাইকেল নিয়ে মাওলানা আজীজুর রহমানের শক্তিপ্রদর্শন শোকবার্তা রংপুর-৩ আসনে নির্বাচন অংশগ্রহণের প্রস্তুতি উপলক্ষে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের সঙ্গে মতবিনিময় করেন রিতা রহমান বাংলাদেশের নবায়ন যোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় বিজলী কৃষি কে অন্তর্ভুক্ত করার দাবীতে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত এলপিজি গ্যাসের দামের বিষয়ে নতুন কী জানিয়েছে বিইআরসি—জানুন বিস্তারিত! ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, পালিয়ে গেছে ধর্ষক সুজনের রংপুর জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

সিলেটে ৩০ একর খাসজমি উদ্ধার করা হয়েছে, পাশাপাশি দখল ও বিক্রয়চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫
  • ২২ Time View
ছবি : সংগৃহীত
37

সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়া এলাকায় দখল হয়ে থাকা প্রায় ৩৫ একর সরকারি জমি উদ্ধার করেছে প্রশাসন। একই সঙ্গে সেখানে গড়ে ওঠা অবৈধ ৩০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খোশনূর রুবাইয়াতের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে চা–বাগানের খাসজমিতে নির্মিত এসব ভবন ভাঙচুর করা হয়।

অভিযানের সময় সরকার ঘোষিত উচ্ছেদ কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি, রেজিস্ট্রেশন ছাড়া দলিল তৈরি করে জমি হস্তান্তর, চা শ্রমিকদের বসতভিটা থেকে উচ্ছেদের চেষ্টা, জমি জালিয়াতি এবং অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগে তিনজনকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—জাল দলিল লেখক শাহজাহান ওমর, মোসাদ্দেক হোসেন কোরেশী ও শাহজাহান ওমর। তাদের বিনাশ্রম এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পলাতক অন্যান্যদের বিরুদ্ধে এয়ারপোর্ট থানায় মামলা করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের তথ্যানুসারে, খাদিমনগর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে চা–বাগানের সাবেক ম্যানেজার লিটন এবং শাহজাহান ওমরের নেতৃত্বে একটি জালিয়াত চক্র দীর্ঘদিন ধরে ভুয়া দলিল ব্যবহার করে বাগানের খাসজমি দখল ও বিক্রি করে আসছিল।

এর আগে শুক্রবার জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম এলাকা পরিদর্শন করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনা অনুসারে শনিবার এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

প্রশাসন জানায়, জমি কেনার আগে রেকর্ডীয় খতিয়ান, মালিকানা ধারাবাহিকতা ও বৈধ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দখল সূত্রে বা রেজিস্ট্রেশনবিহীন দলিলের ওপর ভিত্তি করে জমি কেনা প্রতারণার ঝুঁকি বাড়ায়। জনস্বার্থে এমন অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category
Adsense