মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নতুন অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার সময় যে ৫টি সাধারণ ভুল মানুষ প্রায়ই করে যুক্তরাষ্ট্র ভেনেজুয়েলার পরিত্যক্ত নৌঘাঁটি পুনরায় সংস্কারের কাজ করছে সাগর জাহানের নতুন মেগা সিরিয়াল ‘বিদেশ ফেরত’ ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী ‘মায়ের ডাক’ তুলি হয়ে উঠলেন জোটের সহযোগীদের জন্য নির্দিষ্ট আসন বরাদ্দ করল বিএনপি গোপালগঞ্জের তিন আসনে বিএনপির প্রার্থী তালিকা ২৩৭টি আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম প্রকাশ উলভার্টের সেঞ্চুরি ম্লান করে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতের দুর্দান্ত জয় দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন সেলিমুজ্জামান ধানের চেয়ে খড়ের মূল্য এখন বেশি

ভোলার নৌ-পরিবহন কর্মকর্তার চাঁদাবাজি থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের সাহায্য চায় ভুক্তভোগীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫
  • ৫৬১ Time View
ছবি : সংগ্রহিত
17

ভোলায় নৌ-পরিবহন কর্মকর্তা মোঃ রিয়াদ হোসেন, সহকারী পরিচালক বন্দর ও পরিবহন বিভাগকে নিয়ে স্পিডবোট ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, তিনি মেরিন মামলা প্রদর্শন করে তাদের উপর চাঁদাবাজি করছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভোলায় যোগদানের পর থেকেই তার এই চাঁদাবাজি শুরু হয়।

ভুক্তভোগী স্পিডবোট মালিকরা জানান, তাদের সকল কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও প্রতিমাসে প্রত্যেক বোট থেকে ১২০০ টাকা এবং ঘাট থেকে ৬০ হাজার টাকা সহ মোট প্রায় দুই লাখ টাকা ভেদুরিয়া ঘাট থেকে মোঃ রিয়াদ হোসেনকে দিতে হয়। চাঁদা না দিলে বিভিন্ন মামলায় এবং নানা প্রকার হয়রানির শিকার হতে হয় বলে তারা জানাচ্ছেন।

তাছাড়া, ভেদুরিয়া ফেরিঘাটে নতুন একটি পল্টন বসিয়ে ইজারাদারের কাছ থেকে মাসিক ৫০,০০০ টাকা আদায় করে সরকারি হিসাবে মাত্র ৫,০০০ টাকা দেখানো হলেও বাকি ৪৫,০০০ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগও উঠেছে।

অভিযোগে বলা হয়, দীর্ঘ ছয় মাস ধরে ভোলায় যোগদানের পর থেকে মোঃ রিয়াদ হোসেন ঘাটে ৫০টি মামলা দায়ের করেছেন, তবে টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন।

ভোলা জেলা প্রশাসক মোঃ আজাদ জাহান বলেন, “যদি কোনো স্পিডবোট ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নৌ-পরিবহন কর্মকর্তা চাঁদাবাজি করেন এবং তা প্রমাণিত হয়, তাহলে আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category