মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিসিবিতে নতুন যুগের সূচনা আমিনুলের ঘোষণার মধ্য দিয়ে “প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন শেষ” বা “প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত” মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা হবে ১২ ডিসেম্বর, আবেদনের শুরু মঙ্গলবার বিপিএলের নিলাম স্থগিত হলো “দিল্লিকে কাঁপানো ৩৭ মিনিট: ঘটনার বিবরণ” দিল্লিতে বিস্ফোরণ : মুম্বাই ও উত্তরপ্রদেশে জারি করা হয়েছে উচ্চ সতর্কতা সরকারি কর্মচারীদের আয়কর কর্তনের নতুন নির্দেশনা রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে : প্রেস উইং আ.লীগের দেশবিরোধী চক্রান্ত প্রতিহত করা হবে : লায়ন ফারুক মাদারীপুরে মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১, আহত ২

কোটালীপাড়ায় নিজ পৈত্রিক সম্পত্তিতে বাড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে বাঁধার সম্মূখীন জেলা ও দায়রা জজ

কে এম সাইফুর রহমান, গোপালগঞ্জ
  • Update Time : বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৩৫ Time View
32

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ায় পৈত্রিক রেকর্ডীয় সম্পত্তির ওপর বাড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে বাঁধার সম্মুখীন হয়েছেন জেলা ও দায়রা জজ আকবর আলী শেখ। এব্যাপারে বিচারকের ভাই মোকসেদ আলী শেখ গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।

মোকসেদ আলী শেখ অভিযোগ করে বলেন, আমার ভাই ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আকবর আলী শেখ নিজের নামে রেকর্ডীয় পৈত্রিক সম্পত্তিতে ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেন। প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম ঠান্ডা মুন্সি, তার ছেলে মামুন মুন্সি ও সুমন মুন্সি ওরফে সাদ্দাম পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমার ভাই আকবর আলী শেখের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য উক্ত জায়গা তাদের দাবি করে বেশ কিছু মিথ্যা তথ্য দিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করায়।

তিনি অভিযোগ করে আরো বলেন, কয়েক বছর পূর্বে রফিকুল জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে আমাদের জমি দখল করে জোরপূর্বক পাকা ভবন নির্মাণ করেন। বাঁধা দিতে গেলে আমরা হামলা মামলার শিকার হই। রফিকুল ইসলামের ছেলেদের নানাবিধ অসামাজিক কার্যকলাপের কারণে একাধীকবার তারা জেল খেটেছে।

তাদের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ বলেও জানান তিনি। ৬৭ বছর বয়সী প্রতিবেশী শাহাদাত হোসেন খলিফা বলেন, ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি এটা জজ সাহেবের পৈত্রিক সম্পত্তি। ওয়ারিশ সূত্রে এখন জজ সাহেবই এই জমির মালিক। জজ সাহেব নিজস্ব জায়গাতেই ভবন নির্মাণ করছেন।

এলাকার মুরব্বী শহিদুল ইসলাম ও কোটালীপাড়া পৌর সভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. কামাল হোসেন সরদার বলেন, জমি ও জজ সাহেব সম্পর্কে রফিকুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী যে তথ্য দিয়েছে তা সবই মিথ্যা ও বানোয়াট। ভবনটি বিচারক আকবর আলী শেখ তার নামে রেকর্ডীয় সম্পত্তি। এ বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে রফিকুল ইসলাম ঠান্ডা মুন্সির বাড়িতে গিয়ে তাকে না পেয়ে তার পুত্রবধুকে পেলেও তিনি এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category
Adsense