জানাগেছে, বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে কালকিনির ভুরঘাটার উপর দিয়ে ছেড়ে আসে বিভিন্ন প্রকার বাস। আবার ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে কালকিনির ভুরঘাটার উপর দিয়ে যাত্রী নিয়ে ছেড়ে আসে বিভিন্ন বাস। ওই বাসগুলো কালকিনি-ডাসারের ঢাকাগামী যাত্রীদের কাছ থেকে কম ভাড়া না নিয়ে তারা বরিশালের ভাড়া আদায় করে থাকেন। এ ছাড়া পদ্নাসেতু উদ্বোধন হওয়ার পরে বিভিন্ন লোকাল বাসগুলো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে আসছে বলে অভিযোগে জানাযায়। এ অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পরেন সাধারন মানুষ।
আন্দোলনকারী ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন বাবু ও ব্যবসায়ী মোঃ জামাল শরীফ বলেন, সরকার কর্তৃক নিধারিত প্রতি কিলোমিটার ১.৮০ টাকা ভাড়া নেয়ার কথা থাকলেও অনেক বাস তার থেকে দুই গুন ভাড়া আদায় করছে। আমরা কালকিনির ভুরঘাটা থেকে ঢাকা গেলে বাসগুলো আমাদের কাছ থেকে বরিশালের থেকে ঢাকার ভাড়া আদায় করছে। এতে করে আমরা যাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়েছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আ.লীগের দপ্তর সম্পাদক বেল্লাল হোসেন, উপজেলা আ.লীগের প্রচার সম্পাদক শাহাজালাল হাওলাদার, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল হোসেন, উপজেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি এইচ এম মিলন, ভুরঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফরুল হাসান, সম্পাদক নাসিরউদ্দিন লিটন ফকির, ভুরঘাটা প্রেসক্রাবের সাধারন সম্পাদক হারুন অর রশিদ, ডাসার উপজেলা প্রেসক্লাবের সম্পাদক আজাদ, সাংবাদিক শামীম হোসাইন, লিয়াকত হোসেন, রাজু আহম্মেদ, লিপু ফকির, শৈয়দ শামীম, কাজী রায়য়হান, সুমন প্রমুখঃ