মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শার্শায় হ্যান্ডকাফ পরানোর সময় মাদক ব্যবসায়ীর ছুরিকাঘাতে পুলিশ কনস্টেবল আহত অনলাইনে প্রেম কলেজছাত্রী ভারতে পাচার শাল্লায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর এক ডিলারের বিরুদ্ধে সরকারী জায়গায় ঘর নির্মাণের অভিযোগ মুকসুদপুরে গণপিটুনিতে গরুচোর নিহতের ঘটনায় তিনজন গ্রেপ্তার, আতঙ্কে পুরুষশূন্য চার গ্রাম সাড়ে তিন ঘণ্টা পর আবারও সচল হলো বরিশাল–ঢাকা মহাসড়ক সিলেটে ৩০ একর খাসজমি উদ্ধার করা হয়েছে, পাশাপাশি দখল ও বিক্রয়চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে জনসমুদ্র শার্শায় ৫ হাজার মোটরসাইকেল নিয়ে মাওলানা আজীজুর রহমানের শক্তিপ্রদর্শন শোকবার্তা রংপুর-৩ আসনে নির্বাচন অংশগ্রহণের প্রস্তুতি উপলক্ষে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের সঙ্গে মতবিনিময় করেন রিতা রহমান

কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে ঘর পাচ্ছেনে ৫০ পরিবার

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৮৩ Time View
39

মুজিববর্ষে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর “ঈদ উপহার বাড়ি” হিসেবে এই উপহারের জমি ও ঘর পাচ্ছেন ৫০ জন ভূমিহীন-গৃহহীন অসহায় পরিবার। মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উপকারভোগীদের ঘরের চাবি ও জমির দলির হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রী

.সোমবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে এ বিষয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান মুরাদনগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ। মুরাদনগর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে দেশে ভূমিহীনদের নিজস্ব ঠিকানা করে দেয়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নতুন করে আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন।

আশ্রায়নের অধিকার শেখ হাসিনার উপহার’ মুজিববর্ষে এই শ্লোগান বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রায়ন-২ প্রকল্পের আওতায় সরকারি খাস জমিতে ভূমিহীনদের জন্য গৃহনির্মানের কাজ শুরু করে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার ৩০৬ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে মুজিবর্ষের ঘর প্রদান করা হয়েছে।

তৃতীয় পর্যায়ে ৫০টি ঘর এবারের ঈদুল ফিতরে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসাবে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে প্রদান করা হবে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হাই খান বলেন, মুরাদনগরে তৃতীয় পর্যায়ে ৫০ ও ৪র্থ পর্যায়ে ১০৮ ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। আগের দুই পর্যায়ের ঘরের চেয়ে তৃতীয় পর্যায়ের ঘরের নির্মাণ ব্যায় বেশী।

এ পর্যায়ে প্রতিটি ঘরের নির্মাণ ব্যায় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫শ টাকা। ঘরের নকশায়ও পরিবর্তন আনা হয়েছে। ঘরে টানা লিন্টেল ও টানা গ্রেড বীম এবং আর সি,সি কলাম দেওয়াতে ঘরগুলো টেকসই ও মজবুত হবে। ফলে উপকার ভোগীরা খুশি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ বলেন, মুজিব শতবর্ষে ‘একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণাকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে উপজেলা প্রশাসন।

দুই পর্যায়ে ইতিমধ্যে ৩০৬ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য গৃহ নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। ২৬ এপ্রিল ৩য় পর্যায়ে প্রাথমিক ভাবে ৫০ পরিবারকে গৃহ প্রদান করা হবে। পরবর্তীতে আরও ১০৮টি পরিবারকে গৃহ প্রদান করা হবে।

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

More News Of This Category
Adsense